Friday, January 13, 2023

বারবারোস হায়রেদ্দিন ভলিউম ০৪ বাংলা সাবটাইটেল

barbarossa

 মিয়া দি লুনা,তার কক্ষে রুপচর্চা করছিলো। বারবারোসা হায়রেদ্দিন কক্ষের সামনে যায় এবং নিরাপত্তা রক্ষীকে জিজ্ঞেস করে সে ভিতরে আছে কিনা।নিরাপত্তারক্ষী তখন তাকে ভিতরে যেতে নিষেধ করে।বারবারোস হায়রেদ্দিন তাকে মেরে কক্ষে প্রবেশ করে এবং মিয়া ডি লুনাকে দেখতে পায়।মিয়া ডি লুনা তাকে দেখে অবাক হয়। বারবারোসা মিয়া ডি লুনার গলায় ছুড়ি ধরে এবং কেনো সে তার সাথে মিথ্যা বলেছে তা জানতে চায়।মিয়া ডি লুনায় জানায়,সে মিথ্যা বলেনি হয়তো কোনো ভুল হয়েছে। তখন বারবারোস হায়রেদ্দিন জানায় তার ভুল তথ্যর জন্য সে প্রায় মরতে বসেছিলো।তখন মিয়া ডি লুনা জানায়,সে এ সমস্যার সমাধান করবে।তখন বারবারোস হায়রেদ্দিন সেখান থেকে চলে যায় এবং একটি জায়গায় অবস্থান করে,যেখানে দরবেশ ও আরেকজন রেইস থাকে।তখন সেখানে আরেকজন রেইস আসে,বাবা অরুজ এর পুরোনো বন্ধুকে নিয়ে।


স্পানিশরা ১০ জন মুসলিম বন্দীদের নিয়ে স্পেন এর জন্য জাহাজে রওনা হয়।বন্দীদের সাথে গর্ভনরের মেয়েকে স্পেনে পাঠাতে চায়।যদিও গর্ভনর এর মেয়ে তাদের সাথে যেতে রাজি হয়নি। পরবর্তীতে গর্ভর্নের মেয়ে কয়েকজন রোডস এর সাথে নৌকায় করে জাহাজের দিকে রওনা দেয়।বারবারোস জানতে পারে রোডসের জাহাজে কয়েকজন মুসলিম বন্দী আছে।সে আক্রমণের সিদ্ধান্ত নেয়।নৌকায় চড়ে জাহাজের নিকট আসে এবং অসহায়ত্বের ভান করে জাহাজে থাকা রোডস এর নিকট সাহায্য চায় এবং জাহাজে ওঠে।তারপর সেখানে আক্রমণ করে জাহাজ নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নেয়।গভর্নরের মেয়েসহ কয়েকজন রোডস জাহাজে আসলে বারবারোস হায়রেদ্দিন তাদের আক্রমণ করে এবং নদীতে ফেলে দেয়।গভর্নরের মেয়েকে বন্দী করে।


স্পেনের রাজা শার্কলেন এবং তার স্ত্রী ইসাবেল পোপের নিকটে যায় এবং রোমের শাসক হতে আগ্রহ প্রকাশ করে।পোপ তাদের সাথে কথা বলে।তখন জানতে পারে বারবারোস হায়রেদ্দিন স্পানিশ জাহাজে আক্রমণ করেছে এবং বন্দীদের মুক্ত করেছে।এছাড়া গভর্নরের মেয়েকে আটক করেছে। তখন একজন কমান্ডারকে দায়িত্ব দেয় বারবারোস হায়রেদ্দিনকে ধরার জন্য এবং বারবারোস হায়রেদ্দিনকে ধরে আনতে পারলে বিপুল পরিমান স্বর্নমুদ্রা দেওয়ার প্রশ্রুতি দেয়।এডমিরাল বারবারোসাকে আক্রমণ এর জন্য যায়।সমুদ্রে ঝড় হওয়ার কারনে বারবারোসা সিদ্ধান্ত নেয় পাশ্ববর্তী একটি দ্বীপে আশ্রয় নেওয়ার জন্য। এডমিরাল তাদের জাহাজে অবস্থান খুঁজে পায় এবং আক্রমণ এর প্রস্তুতি নেয়। বারবারোস হায়রেদ্দিন তাদের দেখতে পায় এবং তাদের আক্রমণ করে লন্ডভন্ড করে দেয়।পরে সেই এডমিরালকে পোপ এর কাছে পাঠিয়ে দেয়।



এডমিরাল পোপের কাছে যায় এবং তার সাথে যা ঘটেছে তা খুলে বলে এবং পোপকে দোষী করে। পোপ তখন তারপর রেগে যায়।স্পেনের রাজা শার্লকে সেই এডমিরালকে হত্যা করে। পোপ এমন কাউকে খোঁজে যে বারবারোস হায়রেদ্দিন এর বিরুদ্ধে লড়তে পারে।তখন রাজা শার্লকের স্ত্রী ইসাবেলা একজন এডমিরাল এর নাম বলে যে বারবারোসাকে পরাজিত করতে পারে যার নাম এডমিরাল আন্দ্রেয়াল দরিয়া।রাজা শার্লকে তাঁকে নিতে নারাজ হয় কারণ সে প্রচুর স্বর্নমুদ্রা নেয়।ফ্রান্সের রাজা ফ্রান্সকোভা তাকে ৫০ লক্ষ স্বর্নমুদ্রা দেয়। কিন্তু তার জন্য ৭০ ফ্রা দিবে বলে জানায়।পোপ তাকে চায়।পোপ রাজাকে জানায় যদি সে রোম এর সিংহাসন পেতে চায় তবে তাকে বারবারোসকে পরাজিত করতে এডমিরাল আন্দ্রেয়াল দরিয়াকে চায়।তারা পোপ এর কাছ থেকে বের হয় এবং রাজা শার্লকে ইসাবেলার উপর রেগে যায়।

বারবারোসা সিজন ২ ভলিউম ৪ বাংলা সাবটাইটেল 

শার্লকে ও ইসাবেলা ধার নেওয়ার জন্য স্পেনের সবচেয়ে ধনী মহিলা মিয়া ডি লুনার কাছ থেকে ঋণ নিতে চায় কিন্তু তারা তার বাবাকে হত্যা করেছে তাই অন্যদের দিয়ে ধার নিতে চায়।সুলতান সুলেইমান বারবারোস হায়রেদ্দিন এর কাছে বার্তাবাহক পাঠায়।কাপ্তান ই দরিয়া- কেমালকেস পাশার মা এ নিয়ে তার সাথে কথা বলে।কেমালকেশ জানায় সে সবকিছু জানে।তখন তাদের বার্তাবাহক জানায় সুলতান এর লোক বারবারোস হায়রেদ্দিন এর কাছে গেছে। বারবারোস হায়রেদ্দিন এর কাছে চিঠি নিয়ে যায়।বারবারোস হায়রেদ্দিন সুলতান এর সাথে দেখা করার জন্য রাজধানীতে যায়।সুলতান তাকে দায়িত্ব দেয়।ফ্রান্সের রাজা এডমিরাল আন্দ্রেয়াল দরিয়াকে হত্যা করার জন্য লোক পাঠায়।সে তাকে নিয়ে ফ্রান্সের রাজার কাছে আসে এবং তার পাঠানো লোককে হত্যা করে এবং জানায় তাকে হত্যা করার জন্য এ লোক যথেষ্ট নয়।


বারবারোসাকে তার পরিবারসহ রাজধানীতে স্থানান্তর হতে বলে।হায়রেদ্দিন তার পরিবারকে স্থানান্তর বিষয়ে জানায়।হায়রেদ্দিন চায় তার ছেলে রাজধানীতে মাদ্রাসায় পড়ুক।সুলতান তার কথায় সম্মতি দেয় কিন্তু তার ছেলে তার সাথে যুদ্ধ করতে চায়। সে মারাসায় যেতে চায় না।হায়রেদ্দিন তার পরিবারকে রাজধানীতে যাওয়ার প্রস্তুতি নিতে বলে তারপর সে ফ্রান্সে যায়। ফ্রান্সে গিয়ে মিয়া ডি লুনা এর সাথে দেখা করে।সেখানে একজন অটোমান গুপ্তচরকে রোডসরা ধরে ফেলে।পালিয়ে যাওয়ার সময় তার কাছ থেকে একটা নোট পড়ে যায়।সরাইখানার এক মহিলা সেটা পায় এবং সেটা মিয়া ডি লুনা এর কাছে দেয়।নোট না পেয়ে তাকে নির্যাতন করে এবং একটি গির্জায় নিয়ে যায়।হায়রেদ্দিন ও তার সহকারী পুরোহিত এর পোশাক পড়ে,তারপর গির্জায় প্রবেশ করে এবং রোডসদের হাতে বন্দীকে উদ্ধার করে।

বারবারোস হায়রেদ্দিন ভলিউম ০৪ বাংলা সাবটাইটেল 

Labels: ,

0 Comments:

Post a Comment

Subscribe to Post Comments [Atom]

<< Home