Tuesday, November 29, 2022

কুরুলুস উসমান ভলিউম ১০৬ বাংলা সাবটাইটেল

20221129-144215
beautiful bengali poem

 মারমারাসিক বিজয়ের পর কুপ্রিহিসার জয় করতে মননিবেশ করে উসমান বে।এজন্য সে মারমারাসিক বিজয়ের পরপরই, কুপ্রিহিসার এ থাকা তার গুপ্তচর এর সাথে দেখা করতে যায়।কুপ্রিহিসার এ থাকা উসমাব বে'র গুপ্তচর এর নাম গুরবাজ আল্প।ওসমান বে তার চিহ্নিত জায়গায় যায় এবং গুর্বুজ আল্প এর সাথে দেখা করে এবং তার কাছ থেকে কুপ্রিহিসার এর নকশা সংগ্রহ করে।কুপ্রিহিসার এর সেনারা গুর্বুজ আল্প এর পিছু নেয় এবং তাকে দেখে ফেলে এবং আক্রমন শুরু করে।উসমান বে ও গুর্বুজ আল্প তাদেরকে কৌশলে বনের মধ্যে নিয়ে যায় এবং কৌশল খাটিয়ে তাদের হত্যা করে।তারপর,গুরবুজ আল্প কুপ্রিহিসার এ ফিরে যেতে চায়।ওসমান বে তখন তাকে তার সাথে নিয়ে যাবে বলে জানায়।


মারমারাসিক বিজয়ের পর, ওসমান বে ওক্তেম বে'কে মারমারাসিক এ আমন্ত্রন জানাায়।মারমারাসিক বিজয়ের পর বিপুল পরিমান স্বর্নমুদ্রা পায়।বায়িন্দার বে এগুলো নিয়ে ভাগাভাগি করে।তখন তুর্গুত বে তাকে এসব বাদ দিয়ে তার দোকানে যেতে বলে এবং জানায় ওসমান বে এখানে নেই এবং কখন আসবে তাও জানে না।বায়িন্দার বে মারমারাসিক এ থাকতে চাইলে, তুর্গুত বে জানায় তার কোনো প্রয়োজন নেই।বায়িন্দার বে তখন রেগে যায় এবং সে তার দোকানে ফিরে যায়।


কুরুলুস উসমান নতুন এপিসোড বাংলা সাবটাইটেল 

মারমারাসিক থেকে ফেরার পথে ফ্রীগ বায়িন্দার বে'কে আক্রমণ করে।সেখানে কিছুক্ষণ লড়াই হয়।তারপর বায়িন্দার বে,ফ্রীগ এর মুখোশ খোলে এবং বুঝতে পারে সে ইয়েনিশেহিরের কাপড় ব্যবসায়ী মার্তা।তখন মার্তা জানায় সে ও বায়িন্দার বে'র গোপনীয়তা জানে।বায়িন্দার বে ওলোফের স্বর্ন চুরি করেছে।তখন ফ্রীগ বায়িন্দার বে কে প্রস্তাব দেয় ওলোফের কাছে যেতে।তারপর ওলোফ এর কাছে যেতে রাজি হ বায়িন্দার বে।বায়িন্দার বে ও তার সহকারী হুসাইনকে মুখ আটকিয়ে ওলোফের কাছে নিয়ে যাওয়া হয়।ওলোফ বায়িন্দার বে'র সাথে চুক্তি করতে চায়।প্রথমে রাজি না হলেও পরে স্বর্ন দিলে তার করা প্রস্তাবটি ভেবে দেখবে বলে জানায়।তারপর তারা ওলোফের আস্তানা থেকে ফিরে আসে।

কুরুলুস উসমান ভলিউম ১০৬ ট্রেইলার বাংলা সাবটাইটেল 


ইয়েনিশেহিরে আসার পথে,ওক্তেম বে'র সাথে দেখা হয় এবং ওক্তেম বে কোথায় যাচ্ছে জানতে চায়।ওক্তেম বে তখন জানায়, ওসমান বে তাকে মারমারাসিক এ আমন্ত্রণ জানিয়েছে।তখন তাকে আমন্ত্রণ না জানানোয় সে রেগে যায়।তারপর সে তার দোকানে ফিরে আসে। বায়িন্দার বে, ওসমান বের বিপক্ষে চলে যায় এবং তাকে আমন্ত্রণ না জানানোয় সে সেলজুক সুলতানা ইসমেহান সুলতান এর নিকট চিঠি পাঠায়।কান্তাকুজানোস কে মারমারাসিক দূর্গে নিয়ে যায়ওয়া হয়।ওসমান বে মারমারাসিক এ ফিরে আসে এবং বায়িন্দার বে'কে দেখতে না পেয়ে সে কোথায় আছে জানতে চায়।


তখন বোরান আল্প সবকিছু খুলে বলে।তারপর ওসমান বে জানায় তুর্গুত বে'র এ কাজ ঠিক হয়নি।এদিকে তুর্গুত বে মারমারাসিক দূর্গের কমান্ডার হতে চায় কিন্তু উসমান বে না দিলে সে নিতে পারবে না।বোরান আল্প তাকে মারমারাসিক এর সিংহাসনে দেখতে পায়।বোরান আল্প কিছুটা অস্বস্তি বোধ করে।রাতে মারমারাসিক এ অনুষ্ঠান হয়। তারপর ওসমান বে তার কক্ষে যায় এবং তার দুঃখ, শোক এ কাঁদতে থাকে।তারপর সেখানে শায়খ এদেবালি যায়।প্রথমে তার কক্ষে প্রবেশ করায় সে রেগে যায় কিন্তু যখন দেখতে পায় এটা শায়খ এদেবালি তখন সে নম্র হয়ে যায়।শায়খ এদেবালি তাকে উপদেশ দেয় এবং তার মনে প্রশান্তি আনার প্রক্রিয়া জানায়।


অনুবাদ মিডিয়া কুরুলুস উসমান ভলিউম ১০৬ বাংলা সাবটাইটেল 

ওসমান বে ইয়েনিশেহিরে যায় এবং মারমারাসিক এর নতুন মালিকানা ঘোষণা করার জন্য সব বে'দেরকে ডাকে।সভা অনুষ্ঠিত হয়।তুর্গুত বে মনে করে মারমারাসিক তাকে দিবে।এদিকে ওক্তেম বে মনে করে মারমারাসিক তুর্গুত কে দিবে।কেননা তুর্গুত উসমান বের সাথে যুদ্ধ করেছে কিন্তু ওক্তেম বে'কে আমন্ত্রণ জানায়নি।সভায় দীর্ঘ বক্তব্যর পর মারমারাসিক এর নতুন মালিকানা ঘোষণা করা হয় ওক্তেম বে'কে।সবাই হতবাক হয়ে যায়।মারমারাসিক এর মালিকানা হতে চাওয়া তুর্গুত এই সিদ্ধান্তকে মেনে নিতে পারেনি।সে তার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে কথা বলে।ওক্তেম বে'কে মালিকা দেওয়ার পিছনের কারন জানায়।কিন্তু তুর্গুত এটা মানতে নারাজ।



বায়িন্দার বে ইয়েনিশেহিরে আসে এবং রাধুনির পিছনে পিছনে যায় এবং তার কাছ থেকে জানতে পারে ওসমান কুপ্রিহিসার জয় করতে চায়।বোরান আল্প তাকে দেখে ফেলে কিন্তু তখন ভুলভাল বলে সেখান থেকে চলে যায় বায়িন্দার বে।বায়িন্দার বে তার সহকারী হুসাইনকে ওলোপের কাছে পাঠায় এ তথ্য জানানোর জন্য। সে ওলোফকে গিয়ে এসব তথ্য জানায়।এদিকে সম্রাট এর কমান্ডারকে মুক্তি দেয় ওসমান বে।কমান্ডার কন্সনান্টিনোপোলে ফেরার পথে ওলোফ তাকে হত্যা করে ফেলে।সভায় বায়িন্দার বে'কে স্বর্নমুদ্রা দেয় ওসমান বে।সভা শেষে বায়িন্দার বে তুর্গুত বের পিছু নেয় এবং তার সাথে কথা বলে ঝামেলা পাকাতে চায়।

কুরুলুস উসমান সিজন ৪ ভলিউম ১০৬

ওসমান বে তার কয়েকজন আল্প নিয়ে কুপ্রিহিসার এর গোপন পথ খনন করতে যায়।তারা গোপন পথ খনন করার পর ইয়েনিশেহিরে ফেরার পথে, ওলোফের সৈন্যরা তাদের আক্রমণ করে।সেখানে যুদ্ধ শেষে ওলোফের সৈন্যদের হত্যা করে।তাপর ইয়েনিশেহিরে ফিরে আসে।সেলজুক সুলতান আলাউদ্দিন এর মা,ইসমেহান সুলতান বায়িন্দার বে'র চিঠি পায়, তারপর সে তার সেনাদের নিয়ে ইয়েনিশেহিরে আসে।ইয়েনিশেহিরে এসে সে ওসমান বে'র দরবারে প্রবেশ করে।তুর্কি বসতির বে'রা সভায় যোগ দেয়।সে কান্তাকুজানোসকে মুক্তি দেয়।ওসমান বে ইয়েনিশেহিরে আসে এবং কি হয়েছে জানতে চায়।তারপর সে তার সভাকক্ষে যায় এবং ইসমেহান সুলতানকে দেখতে পায়।

কুরুলুস উসমান ভলিউম ১০৬ বাংলা সাবটাইটেল 

Labels: ,

Monday, November 28, 2022

মেহমেদ বীর চিহান ফাতিহ বাংলা ডাবিং এপিসোড ১-৩

20221128-113734

 আমি মেহমেদ,মেহমেদ দ্বিতীয়। সুলতান মুরাদের পুত্র, তরুন সুলতান। ১২ বছর বয়সে আমার কাঁধে সুলতানের দায়িত্ব এসে পড়ে। আমি স্বপ্ন দেখতাম।আমি সবকিছুর উর্ধ্বে আমার স্বপ্নকেই প্রাধান্য দিতাম।আমার দাদা ওসমানের সাথে বিলেচিক টেকফুরকে পরাস্ত করবো,ওরহানের সাথে বুরসা জয় করবো।যদি আঙ্কারার যুদ্ধে থাকতে পারতাম,তবে দাদা ইলদিরিম বায়েজিদকে বলতাম হুজুল হাসানের বিশ্বাসঘাতকতা থেকে সাবধানে থাকুন আমার সুলতান।তবে আমার বাবা,বিশেষ করে আমার বাবাকে ঘিরে,আমার স্বপ্নের গোলাগুলো যুদ্ধের ময়দানে ছুটে যেত,বাবার পাশে থেকে যুদ্ধ করার স্বপ্ন ছিলো সবথেকে কঠিন ও সবথেকে তীক্ষ্ণ। সেদিন আর বেশি দূরে নয়।স্বপ্ন পূরণ হয়েছে তবে যেভাবে চেয়েছিলাম সেভাবে নয়।

-সুলতান মেহমেদ ২য়

ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট 

কর্মসংস্থান এবং বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের ক্ষেত্রে পর্যটন একটি ক্রমবর্ধমান শিল্প এবং এ প্রবণতা বর্তমান শতাব্দী জুড়েও অব্যাহত থাকবে। আমাদের দেশে পর্যটন শিল্প একটি উজ্জ্বল সম্ভাবনাময় খাত। দেশে এবং বিদেশে দ্রুত বর্ধনশীল প্র ও পর্যটন শিল্পের জন্য দক্ষ মানব সম্পদ তৈরির লক্ষ্যে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে বিভাগটি চালু করা হয়। এর মধ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০০৭ সালে ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট নামে বিভাগ চালু হয়, আসন সংখ্যা ১১৫টি। রাজশাহ বিশ্ববিদ্যালয়ে একই নামে ২০১৯ সালে এ বিভাগ কার্যক্রম শুরু করে, আসন সংখা ৩০টি। ২০১৯ সালে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয়, আসন সংখ্যা ৭৫টি। এছাড়াও নোয়াখালী, পাবনা, বঙ্গবন্ধু বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় এবং শেখ মুজিব মেরিটাইম বিশ্ববিদ্যালয়েও এ বিভাগে প্রতি বছর নির্দিষ্ট সংখ্যক ছাত্র-ছাত্রী ভর্তি করানো হয়।


ট্যুরিজম ম্যানেজমেন্ট


ট্যুরিজম ম্যানেজমেন্ট বলতে ব্যাপক একটা কর্মযজ্ঞকে বোঝানো হয়, যা যেখানে আনন্দ, অবসর বা ব্যবসার উদ্দেশ্যে দর্শনীয় স্থানসমূহতে পর্যটকদের ভ্রমণ সংক্রান্ত যাবতীয় কাজের ব্যবস্থাপনা করা হয়। টিকেটিং, হোটেল বুকিং, ফুড অ্যান্ড অ্যাকোমোডেশন, লোকাল ট্রান্সপোর্টেশন, সাইট সিয়িং ট্রাভেল গাইডসহ আরও নানা রকমের সার্ভিস ট্যুরিস্ট বা ট্রাভেল এজেন্সিগুলো পর্যটকদের দিয়ে থাকে।


হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট

 হসপিটালিটি ইন্ডাস্ট্রি, ট্যুরিজম ইন্ডাস্ট্রির একটি সহায়ক এবং প্রসারিত শাখা হিসেবে কাজ করে। এটি ট্যুরিজম ম্যানেজমেন্টেরই একটি অংশ। হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্টে গেস্টদের হোটেল, মোটেল বা রিসোর্টে থাকার ব্যবস্থা করা, হোটেলেই খাবার এবং পানীয়র ব্যবস্থা করা, তাদের হোটেলে অবস্থানকালীন সময়ে লড়ি, বিজনেস মিটিং, প্রয়োজনে। চিকিৎসার ব্যবস্থাপনা সংক্রান্ত কাজগুলো হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্টের আওতায় পড়ে। এছাড়াও ট্যুরিজম এবং হোটেল ইন্ডাস্ট্রিতে আরও অনেক কাজের ক্ষেত্র রয়েছে।


যা পড়ানো হয়


ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট ফান্ডামেন্টালস, বাংলাদেশ স্টাডিজ, ট্যুরিজম কালচার, ট্যুর অপারেশন ম্যানেজমেন্ট, ফ্রন্ট অফিস ম্যানেজমেন্ট, হাউস কিপিং ম্যানেজমেন্ট, ফুড অ্যান্ড বেভারেজ প্রোডাকশন, ফুড সার্ভিস ম্যানেজমেন্ট, অ্যাকাউন্টিং, ফিন্যান্স, ম্যানেজমেন্ট, মার্কেটিং, ইকোনমির কমার্শিয়াল, ফার্স্ট এইড আরবান অ্যান্ড রুরাল ট্যুরিজম ইতাদি।


ভবিষ্যৎ


বাংলাদেশে পর্যটন শিল্পকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠছে অনেক নামিদামি তারকা হোটেল এবং রিসোর্ট। বাড়ছে দক্ষ কর্মী ও ব্যবস্থাপকের চাহিদা। শুধু ঢাকায় লা মেরিডিয়ান, ঢাকা ওয়েস্টিন, প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁ, হানসা রেসিডেন্স, ঢাকা রিজেন্সিসহ আরও অনেক তারকামান সম্পন্ন হোটেল গড়ে উঠেছে। ইতোমধ্যে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে তৃতীয় টার্মিনালের কাজ চলছে। এগুলো দেখেই বোঝা যাচ্ছে, দেশে ভবিষ্যতে বিদেশি ভ্রমণকারীর সংখ্যা বাড়বে। ভ্রমণকালে তাদের সেবা দেওয়ার জন্য প্রয়োজন ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্টে পারদর্শী জনবল। তাই এই সেবা সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোতে ক্যারিয়ার গড়ার অফুরন্ত সুযোগ থাকছে এ বিভাগের শিক্ষার্থীদের। এ সেক্টরে যেমন উচ্চ বেতন পাওয়া যায় অন্যদিকে রয়েছে স্মার্ট জীবনযাপনের সুযোগ।


যাদের পড়া উচিত


নিতে পারে, আতিথেয়তার কাজে আগ্রহ আছে, রান্না ঘর সাজানো, অনুষ্ঠান পরিচালনার কাজেও আহ আছে তারা এ বিষয় পড়তে পারে। সাবলীল ও বিভিন্ন ভাষায় কথা বলতে পারাও এ বিষয়ে পড়ার জন্য দরকারি। যারা বাণিজ্য বিভাগে পড়াশোনা করেছে, তাদের জন্য এই বিভাগের পড়া তুলনামূলক সহজ হবে।


কর্মক্ষেত্র 


ঢাকায় এখন প্রতিনিয়ত নতুন নতুন আন্তর্জাতিক মানের চেইন হোটেল চালু হচ্ছে। পারিবারিক বিনোদনকেন্দ্রগুলোর নতুন অংশ হয়ে উঠছে রিসোর্টগুলো। তাই এ সেবা সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোতে আরিয়ার গড়ার প্রচুর সুযোগ থাকছে এ বিভাগের শিক্ষার্থীদের। বাংলাদেশ বিমান থেকে শুরু করে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক এয়ারলাইন্সে কেবিন ক্রু, স্টুয়ার্ড হিসেবে কাজ করছে এ বিভাগের শিক্ষার্থীরা। এছাড়া বাংলাদেশের বেশির ভাগ | আন্তর্জাতিক মানের হোটেলে সুপারভাইজার পর্যায়েও কাজ করছে তারা। চাকরির বাজার এখন আর শুধু দেশেই সীমাবদ্ধ নয়, দেশের বাইরেও কাজের অবারিত সুযোগ রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে হোটেল, মোটেল, হাসপাতাল, ট্রাভেল অ্যান্ড ট্যুরিজম সংস্থা, এয়ারলাইন্স, শিল্প, কাস্টমার কেয়ার সার্ভিস সেন্টার প্রভৃতি। পাঁচতারকা চেইন হোটেলের পাশাপাশি ট্যুর | অপারেটর ও ট্রাভেল এজেন্সি তো আছেই। তবে | এ বিভাগে পড়া মানে যে শুধু পর্যটনসেবার ক্ষেত্রগুলোই কাউকে ক্যারিয়ার হিসেবে গেছে নিতে হবে, তা নয়। যেকোনো বহুজাতিক প্রতিষ্ঠানেও কাজ করার সুযোগ থাকে। এ বিভাগ থেকে পাস করা অনেক শিক্ষার্থীই স্নাতক শেষ করে সরকারি চাকরি করছে। তাই দক্ষতা গড়ে তুলতে পারলে নানা রকম সুযোগই আছে।

মেহমেদ বীর চিহান ফাতিহ বাংলা ডাবিং 

Labels: ,

Sunday, November 27, 2022

আল্পআর্সলান ভলিউম ৩৭ বাংলা সাবটাইটেল

20221127-222135

 সেফেরিয়ে হাতুন,তার বাবার সাথে আসা বিদ্রোহী কমান্ডারদের কৌশলে হত্যা করে।তাদের লাশ ভাসপুরাকানের সামনে রাখে,তারপর জানায় তার বাবার সাথে তাদের সম্পর্ক নেই। ওখে হাতুন তার কথায় বিশ্বাস করে না।এরবাস্কান বে'ও তার কথায় বিশ্বাস করে।ওখে হাতুন সেফেরিয়ে হাতুন ও তার বাবা আর্সলান ইউসুফ এ বন্ধী করার আদেশ দেয়।কিন্তু তখন বাতুর বে তাদেরকে নিষেধ করে এবং জানায় আল্পআর্সলান বে সেফেরিয়ে হাতুনকে ভাসপুরাকান দেখাশোনার দায়িত্ব দিয়ে গেছে এবং তাকে নিরাপত্তার দায়িত্ব দিয়েছে বাতুর বে'কে। তারপরেও এরবাস্কান বে ও বন্ধী করা কথা বলে কিন্তু এরবাস্কান বে তা করে না।

অনুবাদ মিডিয়া আল্পআর্সলান ভলিউম ৩৭ 

আল্পআর্সলান জানতে পারে মিশরের খলিফা আল মুনতাসীর এর প্রতিনিধি দল আমির বাসাসিরির কাছে যাচ্ছে হাজরে আসওয়াদ পাথর নেওয়ার জন্য। আল্পআর্সলান ও তার সৈন্যরা পথে ফাঁদ পাতে এবং মিশরের প্রতিনিধি দলকে আক্রমণ করে।তারপর তাদেরকে হত্যা করে স্তুপ করে রাখে।তারপর তাদের কাছ থেকে মিশরের খলিফার সিলমোহর নিয়ে যায়।আল্পআর্সলান, সুলেমান বে,আল্পনাগুত সহ অন্যান্যরা প্রতিনিধি দলের পোশাক পরিধান করে, তারপর তারা আমির বাসাসিরির প্রাসাদে যায়।


আমির বাসাসিরির তাদের নাম জানতে চায়। তখন আল্পআর্সলান এর কাছে জানতে চায়, তার নাম কি?তখন আল্পআর্সলান জানায় তার নাম কমান্ডার আজিম।সে মিশরের খলিফার বিশ্বস্ত কমান্ডার। তখন আমির বাসাসিরি তাদেরকে রাতে থাকতে বলে।কিন্তু আল্পআর্সলান থাকতে চায় না। এক পর্যায়ে তারা থাকতে রাজি হয়। তারা রাতে সেখানে অবস্থান করে।কিন্তু তারা পাথরটিকে চুরি করার পরিকল্পনা করতে থাকে।আমির বাসাসিরির গনকের কাছে যায়।তার কাছে জানতে চায় সে কিছু বুঝতে পারছে কিনা।তখন গনক কিছু তথ্য দেয়।


আল্পআর্সলান বুয়ুক সেলজুক সিজন ২ ভলিউম ৩৭

আমির বাসাসিরির জানতে পারে, আল্পআর্সলান বাগদাদের সুলতানের কাছে গিয়েছে।তখন আল্পআর্সলান জানায় সে হয়তো অন্য কাজে সুলতানের কাছে গিয়েছে।কিন্তু সে মনে করে আল্পআর্সলান পাথর নেওয়ার জন্য বাগদাদে এসেছে। আল্পআর্সলান যাদের হত্যা করেছিলো তাদের মধ্যে একজন বেঁচে যায় এবং সে রাস্তের পাশে যায়।আমির বাসাসিরির সৈন্যরা তাকে খুজে পায় এবং চিকিৎসার জন্য নিয়ে। সে তার মুখে আমির বাসাসিরির নাম বলে এবং আল্পআর্সলান এর নাম বলে।এ খবর আমির বাসাসিরির কাছ যায়।আমির বাসাসিরির তাকে দেখার জন্য রওনা দেয়।


আল্পআর্সলান বুঝতে পারে,যাদের হত্যা করেছিলো তাদের মধ্যে কেউ হয়তো বেচে গেছে।আল্পআর্সলান তখন পরিকল্পনা করে।সে আমির বাসাসিরিরকে ভুল পথে নেয় এবং জানায় হয়তো আল্পআর্সলান তাদের জন্য ফাঁদ পেতেছে। আল্পআর্সলান তার আমির বাসাসিরিরর সাথে যায় এবং তার লোকেদের আদেশ দেয় আহত লোককে হত্যা করার জন্য। তখন সুলেমান বে,আল্পাগুত, আর্তুক,আভার ছদ্মবেশে চিকিৎসা কক্ষে যায় এবং তাকে অপহরণ করে। আমির বাসাসিরি যখন সেখানে যায়,সে জানতে পারে আহত লোককে কেউ অপহরন করেছে।তখন সে রেগে যায় এবং তার প্রাসাদের নিরাপত্তা বাড়াতে বলে।

আল্পআর্সলান সিজন ২ ভলিউম ৩৭ বাংলা সাবটাইটেল 

ইনাল বে যখন আনির মাঠে হাটতেছিলো,তখন এক ভিক্ষুক তার কাছে আছে এবং কিছু চায়।যখন ইনাল বে কিছু দিতে যাবে তখন ভিক্ষুক কথা বলে এবং তাকে তার পিছনে যেতে বলে।ইনাল বে তখন অবাক হয়ে যায়।যখন ইনাল বে তার পুরোনো স্মৃতি মনে করে এবং আল্পাগুত এর ফাঁশি দেওয়ার কথা যে বলেছিলো তার সাথে মিল পায়।তখন সে ভিক্ষুক এর পিছনে যেতে থাকে। ইনাল বে যখন ভিক্ষুক এর পিছনে যায়,তখন আনির গির্জার পাদ্রী তাকে ধরে,তখন ইনাল বে তাকে পাদ্রী বলে সম্বোধন করলে সে জানায়,সে এখানকার পাদ্রী কিন্তু অন্যজায়গায় মসজিদের ইমাম।


তখন সে জানায়,তার আর আল্পআর্সলান এর সব পরিকল্পনার কথা টেকফুর গ্রেগর জানতে পেরেছে। ইনাল বে তখন অবাক হয়ে যায় এবং তার ও ওখে হাতুন এর কথার কথা স্মরন করে।আলেকজান্ডার, ইনাল বে'কে হত্যা করতে বলে কিন্তু টেকফুর গ্রেগর অন্য পরিকল্পনা করতে চায়,তখন ইনাল বে টেকফুর গ্রেগর এর কক্ষে যায়,এবং জানায় তার পূর্বপরিকল্পনার কথা কিন্তু এখন সে টেকফুর এর সাথে কাজ করতে চায়। কারন আল্পআর্সলান তার মর্যাদা দেয়নি।তখন আলেকজান্ডার, ইনাল বে কে ছুরিকাঘাত করে।ইনাল বে তখন তার কথায় অটল থাকে এবং জানায় সে তাকে হত্যা করবে জেনেও তার সত্য কথা বলেছে,কারন হলো সে তার সাথে কাজ করতে চায়।

আল্পআর্সলান সিজন ২ বাংলা সাবটাইটেল 

আল্পআর্সলান কৌশলে, হাজরে আসওয়াদ পাথর সরিয়ে ফেলে।আল্পআর্সলান একা ফিরতে চায় কিন্তু আমির বাসাসিরির তার সাথে যেতে চায়।আমির বাসাসিরি তার সৈন্য বহর নিয়ে আল্পআর্সলান এর সাথে রওনা দেয়।পথে মিশরের খলিফার পাঠানো এক দূত আসে এবং বাসাসিরির কাছে চিঠি দেয়।বাসাসিরি চিঠিতে জানতে পারে, কমান্ডার আজিমের সাথে ২০ জন সৈন্য পাঠানো হয়েছে।কিন্তু সে কমান্ডার আজিমের সাথে মাত্র ৪ জন সৈন্য পেয়েছে।এতে সে সন্দেহ করে।এছাড়া জঙ্গলে ২০ জনের লাশ পাওয়া গেছে। এ থেকে বুঝতে পারে,কমান্ডার আজিমের সাথে যারা এসেছে তারা ভূয়া।তখন সে তাদেরকে ফাঁদে ফেলার জন্য নিয়ে যায়।আল্পআর্সলান বুঝতে পারে বাসাসিরি তাকে সন্দেহ করেছে।তখন সে পালানোর সিদ্ধান্ত নেয়।


তারা ঘোড়া ছুটিয়ে পালিয়ে যাওয়া চেষ্টা করে কিন্তু আমির বাসাসিরির সৈন্যরা তার পিছু নেয়।এক জায়গায় গিয়ে পথ শেষ হয়ে যায়।তখন আল্পআর্সলান কোথায় যাওয়ার পথ পায় না।আমির বাসাসিরি ও তার লোকেরা তাদের ঘিরে ফেলে।তখন আল্পআর্সলান তাদের হুমকি দেয় কেউ যদি সামনে এগুয় তবে পাথরটিকে ফেলে দেবে।আমির বাসাসিরি এতে কর্নপাত করে না।এবং জানায় খোরাসানের শাসক চাগরী বে'র ছেলে আল্পআর্সলান বরকতময় পাথরকে স্পর্শ করেছে,তখন পুরো মুসলিম দুনিয়ায় আগুন ছড়িয়ে পড়বে।তখন আল্পআর্সলান পাথরটিকে মাটিতে ফেলে দেয় এবং ভেঙে ফেলে।তখন বাসাসিরির সৈন্যরা তাদের অবস্থান সরিয়ে ফেলে।তখন আল্পআর্সলান পালিয়ে যায়।বাসাসিরির তখন বুঝতে পারে এটা নকল পাথর।তখন আল্পআর্সলানকে আটক করতে বলে।আল্পআর্সলান তখন বাসাসিরির বুকে তীর ছুড়ে পালিয়ে যায়।

Labels: , ,

Friday, November 25, 2022

Empire: The Rise of attoman Season 1 All Episode Bangla Subtittle

rise-of-attoman-s1

 মেহমেদ দ্বিতীয় ছিলেন সুলতান মুরাদ ও হুমা হাতুনের চতুর্থ সন্তান। ঐতিহ্য অনুযায়ী, দুজন শিক্ষকসহ ১২ বছর বয়সে মেহমেদকে মনিসায় পাঠানো হয়।একই বছর তার বাবা তাকে এদির্নের সিংহাসনে বসায়। তার প্রথম শাসনামলে ভিতরের এবং বাহিরের শত্রুদের দ্বারা নানাভাবে ষড়যন্ত্রের শিকার হয়েছিলো।তরুন সুলতানের উপর পোপ,ভেনিসিয়ান,হাঙ্গেরিয়ানরা নানাভাবে সুবিধা নিতে শুরু করে।এদির্নে নানা ধরনের বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হয়। সাম্রাজ্যের ভিজির চান্দার্লি হালিল পাশার একক নেতৃত্ব চলে।সুলতানকে অবজ্ঞা করে এবং তার নিজের সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন করতে থাকে।অন্যদিকে ভিজির শাহবেদ্দিন ও জাঙ্গোস পাশা সুলতানের সাথে ছিলেন এবং তার কাজ করতে থাকেন।


এর মধ্যে খ্রিস্টান বাহিনী এদির্নে হামলার প্রস্তুতি নেয়।এবং হামলা করার জন্য খ্রিস্টান বাহিনী সমবেত হয়।দীর্ঘ বিরতির পর বুসরা থেকে সুলতান মুরাদ ফিরে আসে এবং খ্রিস্টান বাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধ সেনাবাহিনীর নেতৃত্ব দেয়।যুদ্ধে সুলতান মুরাদ জয়ী হয়। তারপর মুরাদ এদির্নে ফিরে আসে এবং সিংহাসন ফিরিয়ে নেয়। জাঙ্গোস পাশা ও শাহাবুদ্দিন এর সাথে মেহমেদকে আবার মনিসায় পাঠানো হয়। সুলতান মেহমেদ নিজেকে প্রকৃত সুলতান হিসেবে দাবি করে এবং মনে করে তার কাছ থেকে, তার অধিকার নিয়ে গেছে।এখানে সুলতান মেহমেদকে সিংহাসনচ্যুত করার জন্য জেনিসারিদের দিয়ে বিদ্রোহীহের নেতৃত্ব দেয় এবং তাকে ক্ষমতাচ্যুত করে।তারপর সুলতান মুরাদকে সিংহাসন নেওয়ার জন্য মুরাদকে এদির্নে আসতে বলে।




তার বাবার মৃত্যুর পর,মেহমেদ দ্বিতীয় মেয়াদে এদির্নের সিংহাসনে বসে। তার মনে প্রানে একটাই লক্ষ্য ছিলো আর সেটা হলো কন্সনান্টিনোপোল জয় করা। ইউরোপীয়ান ও বাইজেন্টাইন'রা সুলতানের পূর্বের শাসনামল নিয়ে পরে থাকে কিন্তু তার নতুন লক্ষ্য সম্পর্কে তেমন ধারণা করে। শান্তি বজায় রাখার জন্য সে হাঙ্গেরিয়ানদের সাথে চুক্তি সম্পন্ন করে।সুলতান মেহমেদ সিংহাসনে বসার পর তার পুরোনো স্মৃতি মনে করতে থাকে। সুলতান মেহমেদ কন্সনান্টিনোপোল জয়ের জন্যে প্রস্তুতি শুরু করে।এসময় সাম্রাজ্যের মধ্যে একটি বিদ্রোহ শুরু হয়।তখন সুলতানের এক কমান্ডার তাদের পরাজিত করে।চান্দারলি হালিল পাশা সুলতানের কথার সাথে একমত হয় না।সে কন্সনান্টিনোপোলে আক্রমণ করে চায় না।সে মনে করে এটা অটোমানদের বিপর্যয় নিয়ে আসতে পারে।


এদিকে সুলতান মেহমেদ তার প্রস্তুতি নিতে থাকে। রোমান সম্রাট কন্সনান্টিয়াস ২য় এদির্নে সুলতানের নিকট দূত পাঠায় এবং জানায় তাদেরকে দ্বিগুণ কর না দিলে ওরহানকে ছেড়ে দেওয়ার হুমকি দেয়। সুলতান মেহমেদ তার চুক্তি বাতিল করে।সুলতান মেহমেদ বসফরাসের নৌবহর নিয়ন্ত্রণ করার জন্য দূর্গ নির্মানের আদেশ দেয়।চান্দারলি হালিল পাশা তার এ কাজকে সমর্থন করে না। তিন মাসের মধ্যে সুলতান তার পরিকল্পনা মাফিক দূর্গ নির্মাণ সম্পন্ন করে। সুলতানের এ কাজে সম্রাট হুমকি মনে করে এবং তার নিকট দূ্ত পাঠায়।সুলতান মেহমেদ তখন দূত হত্যা করে।এর মাধ্যমে তাদের মধ্যে যুদ্ধ অনিবার্য হয়ে পরে।এদিকে সুলতান মেহমেদ নতুন কামান বানানোর প্রস্তুতি নিতে পারে।এজন্য সে কারিগরদের প্রস্তুতি নেয় এবং তার জন্য অস্র নির্মাণ শুরু করে।যা ঐসময়ের সবচেয়ে বড় কামান ছিলো।যা কন্সনান্টিনোপোলের দেয়ালকে ক্ষত করতে সক্ষম। 


সম্রাট বুঝতে পারে তাদের মধ্যে যুদ্ধ অনিবার্য হয়ে পড়ছে।তখন সে পোপ ও ইউরোপিয়ানদের নিকট সাহায্য চায়।একজন কমান্ডার আসে সম্রাটের অধীনে।প্রথমদিকে সে জলদস্যু ছিলো পরবর্তীতে সে সম্রাটের কাজ করে।তার অধীনে নেওয়া হয় রোমান বাহিবীদের।সুলতান মেহমেদ তার পরিকল্পনার অনুযায়ী যুদ্ধের জন্য কন্সনান্টিনোপোল অবরোধ শুরু করে।সম্রাট পোপের কাছে সৈন্য চায়।অর্থডক্স খ্রিস্টান ও ক্যাথলিক খ্রিষ্টানদের মধ্যে মত বিবেধ থাকায়,তারা একে অপরের বিরুদ্ধে লিপ্ত থাক।সম্রাট অর্থডক্স খ্রিষ্টানদের থেকে সাহায্য চাওয়ায়,এটা অনেকে মেনে নিতে পারে না।এদিকে অটোমানদের সাথে যুদ্ধের সময় ঘনিয়ে আসে।একদিকে সুলতান মেহমেদ ও আরেকদিকে সম্রাট। 



কথিয় আছে,অটোমান সুলতান মহানবী সাঃ এর একটি হাদিসকে কেন্দ্র করে তিনি কন্সনান্টিনোপোল জয়ের জন্যে আক্রমণ করেন। দীর্ঘ অবরোধের পর যখন সুলতান মেহমেদ হতাশ হয়ে পড়েন,তখন তাকে পথ চালাতে সাহায্য করেন,তার গুরু আকসামেদ্দিন।তিনি সুলতান মেহমেদ এর মনে সাহস যোগান দেন।এরপর পুনরায় যখন হামলা চালাতে শুরু করেন,তখন তিনি তার দীর্ঘদিনেন লালিত স্বপ্ন কন্সনান্টিনোপোল জয় করেন।মূলত শিশুকাল থেকেই মেহমেদকে কন্সনান্টিনোপোল জয় করার জন্য অনুপ্রেরণা যোগান দেন তার শিক্ষক আকসামেদ্দিন।সুলতান মেহমেদ এর পাশে যারা মিত্র হিসেবে ছিলেন,তাদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন মারা হাতুন।সে ছিলেন তার সৎ মা ও তার বাবা সুলতান মুরাদ এর স্ত্রী। 


সিজন ০১ এর মোট ভলিউম ০৬ টি।প্রতিটি ভলিউম ৪৫ মিনিট। সিজন ২ আসছে শিগ্রই.....। সিজন ২ এর ট্রেইলার প্রকাশ পেয়েছে। দেখতে নিচের বাটনে ক্লিক করুন। 


Labels: , ,

Thursday, November 24, 2022

Malazgirt 1071 movie with english,urdu, Bangla & Arabic subtittle

 Malazgirt 1071 turkey flim has been now available to watch with English, urdu & Bangla Subtittle. 


সুলতান আলপারসলান, মহান সেলজুক রাজ্যের শাসক, যিনি মাঞ্জিকার্টে বাইজেন্টাইন সেনাবাহিনীকে পরাজিত করেছিলেন এবং ১০৭১ সালে তুর্কিদের কাছে আনাতোলিয়ার দরজা খুলে দিয়েছিলেন, তিনি তার বীরত্ব, দূরদর্শিতা এবং উচ্চতর যুদ্ধের কৌশলগুলির পাশাপাশি তার রাষ্ট্রনায়কত্ব ছাড়াও দাঁড়িয়েছিলেন। সুলতান আলপার্সলান কে? এখানে সুলতান আলপার্সলানের জীবন


সুলতান মুহম্মদ আলপার্সলান, যিনি খোরাসান সুলতান আগারি বেইয়ের শেষ স্ত্রী থেকে জন্মগ্রহণ করেছিলেন এবং ২৭ শে এপ্রিল, ১০৬৪ সালে গ্রেট সেলজুক রাজ্যের দ্বিতীয় শাসক হয়েছিলেন, তার চাচা তুগারুল বেইকে প্রতিস্থাপন করে, ৪২ বছর বয়সে তার দুর্দান্ত সাফল্যের সাথে বিশ্ব ইতিহাসের ভবিষ্যতকে রূপ দিয়েছিলেন।




সুলতান আলপার্সলান, যিনি ২৬ শে আগস্ট, ১০৭১ সালে বাইজেন্টাইন সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে তার বিজয়ের মাধ্যমে ইতিহাসের গতিপথ পরিবর্তন করেছিলেন, যা তার সেনাবাহিনীর চেয়ে ৪ গুণ বড় ছিল, তিনি আনাতোলিয়া বিজয়ের সুবিধার্থে প্রক্রিয়াটি শুরু করেছিলেন, একটি কৌশলগত যুদ্ধে তার সাফল্যের জন্য ধন্যবাদ যা তার সাহসী সৈন্যদের সাথে শত শত বছর ধরে কথা বলা হবে।


সুলতান আলপার্সলান, যিনি তার বিজয় দিয়ে তুর্কিদের জন্য আনাতোলিয়ার দরজা খুলে দিয়েছিলেন, ইতিহাসে নেমে গিয়েছিলেন।



সেলজুকের ইতিহাসের সর্বশ্রেষ্ঠ কমান্ডার"


সুলতান আলপারসলান সেলজুকের ইতিহাসের সর্বশ্রেষ্ঠ শাসক।


বাইজেন্টাইন সেনাবাহিনী, যা মানজিকার্টের যুদ্ধের ফলাফলের সাথে ইতিহাসের গতিপথকে রূপ দিয়েছিল, সুলতান আলপার্সলান ের দ্বারা বিজয়ী হয়েছিল, এই যুদ্ধে একটি বড় পরাজয়ের সম্মুখীন হয়েছিল।


সুলতান আলপার্সলান, যিনি জানতে পেরেছিলেন যে বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্য আনাতোলিয়ার দিকে একটি প্রচারাভিযানে ছিল, তাকে মিশরঅভিযান ছেড়ে ফিরে আসতে হয়েছিল।



মালাজগির্ট এর যুদ্ধ একটি প্রতিরক্ষামূলক যুদ্ধ যেখানে সেলজুকদের লক্ষ্য ছিল বাইজেন্টাইনদের বিরুদ্ধে নিজেদের রক্ষা করা এবং ইসলামী বিশ্বকে রক্ষা করা। সুলতান আলপার্সলান যখন শুনতে পেলেন যে বাইজান্তিয়াম তার দেশে যাচ্ছেন, তখন তিনি আলেপ্পো থেকে ফিরে এসে আহলাতে আসেন। বাইজেন্টাইন সম্রাট রোমানিয়ান ডায়োজেনেস এই সময়ে মানজিকার্টকে নিয়ে যান। সুলতান আলপার্সলান তার সৈন্যদের সাথে আহলাত ত্যাগ করেন এবং বাইজেন্টাইনদের সাথে দেখা করতে যান। এর আগে তিনি যে অগ্রগামী ইউনিটটি পাঠিয়েছিলেন তা ইউনিটটিকে পরাজিত করেছিল, যা বাইজেন্টাইন সেনাবাহিনী দ্বারা প্রেরিত উত্সগুলিতে ৩০,০ সৈন্য নিয়ে গঠিত বলে মনে করা হয়। সব সূত্র বিবেচনা করে বলা যায়, সুলতান আলপার্সলানের সেনাবাহিনী ছিল ৫০-৬০ হাজার সৈন্য। বাইজেন্টাইন সেনাবাহিনীর কথা বিবেচনা করে, এই সংখ্যাটি প্রায় ২০০,০০০ বলে অনুমান করা হয়। সুলতান আলপার্সলান একটি সেনাবাহিনীর মুখোমুখি হয়েছিলেন, যার সংখ্যা ছিল ৪ গুণ বেশি।


কমান্ডার আলপারসালান সেলজুকস কিনুন সুলতান আলপার্সলান কে? সুলতান আলপার্সলানের জীবনী!


সুলতান আলপার্সলান শুক্রবার তার চূড়ান্ত প্রস্তুতি পর্যালোচনা করেন এবং শুক্রবারের প্রার্থনায় তার সৈন্যদের অনুপ্রাণিত করে এমন একটি হৃদয়স্পর্শী উপদেশ দেওয়ার পরে, তিনি বাইজেন্টাইন সেনাবাহিনীকে আক্রমণ করেছিলেন, এই অঙ্গভঙ্গিটি দেখায় যে একজন কমান্ডার আলপার্সলান কতটা মহান ছিলেন।



 বাইজেন্টাইন পরাজিত হন, সুলতান আলপার্সলান শাসন করেন


যুদ্ধের প্রথম আক্রমণটি সেলজুকদের দ্বারা তৈরি করা হয়েছিল, নেকড়ে ফাঁদ এবং ক্রিসেন্ট কৌশলটি শত্রুকে আক্রমণ করেছিল এবং মঞ্জিকার্টের যুদ্ধে সফলভাবে ব্যবহার করা হয়েছিল, সন্ধ্যার আগে বাইজেন্টাইন সেনাবাহিনীকে কঠোরভাবে আঘাত করা হয়েছিল।


তিনি এমন একজন কমান্ডার যিনি সুলতান আলপার্সলানের যুদ্ধের নৈতিকতাকে উচ্চ স্তরে রাখেন। "সুলতান আলপার্সলান মানজিকার্টে একটি মহান বিজয় অর্জন করেছিলেন এবং বাইজেন্টাইন সম্রাটকে বন্দী করেননি। এর আগ পর্যন্ত মুসলমানরা কখনোই বাইজেন্টাইন সম্রাটকে বন্দী করতে পারেনি। প্রথমবারের মতো, বাইজেন্টাইন সম্রাট, রোমানিয়ান ডায়োজেনস, সেলজুকদের দ্বারা বন্দী হন। সুলতান আলপার্সলান বাইজেন্টাইন সম্রাটকে বলেছিলেন যে তিনি তাকে ক্ষমা করেছেন, তিনি বলেছিলেন যে তিনি তাকে তার দেশে ফিরিয়ে দেবেন। সুলতান আলপারসলান এই সংলাপের পর একটি চুক্তি স্বাক্ষর করেছেন। এখানে ভারী জিনিস রয়েছে। চুক্তিতে একটি উল্লেখযোগ্য নিবন্ধ রয়েছে। 'সেলজুক সুলতান প্রয়োজন হলে সেলজুক সুলতানের কাছে একটি সহায়ক ইউনিট পাঠাবে এবং অনুরোধ করবে' প্রবন্ধটি। এক অর্থে, সেলজুকরা, মাঞ্জিকার্ট "চুক্তির মাধ্যমে, তিনি বাইজান্টিয়ামকে একটি সেনাবাহিনী তৈরি করেছিলেন যা তাকে সেবা করেছিল। বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্য ৩০-৪০ বছর বয়সী সেলজুক রাজ্যের জোয়ালের অধীনে এসেছিল। বাইজেন্টাইন সম্রাট তার দেশে যাওয়ার পর সিংহাসনচ্যুত হন এবং তাকে হত্যা করা হয়।


তিনি সুলতান আলপার্সলানের বিজয়ের মাধ্যমে তুর্কিদের জন্য আনাতোলিয়ার দরজা খুলে দিয়েছিলেন, যিনি তুর্কমেনিস্তান জয় করতে চলেছেন এমন হত্যার ফলে তার জীবন হারিয়েছিলেন।



ইসলামী বিশ্ব ও উম্মাহর ঐক্যের জন্য লড়াই


বাইজেন্টাইনদের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে, যারা এই অঞ্চল থেকে তুর্কিদের বিতাড়িত করার জন্য একটি বিশাল সেনাবাহিনী নিয়ে পূর্ব দিকে চলে গিয়েছিল, সুলতান আলপার্সলান একটি বিজয় অর্জন করেছিলেন যা তার সাহসী এবং সাহসী সৈন্যদের সাথে ইতিহাসের গতিপথ পরিবর্তন করেছিল।


অল্প সময়ের মধ্যে আলেপ্পো থেকে আহলাত পর্যন্ত আলেপ্পোতে থাকা সুলতান আলপারসলানের আগমন এই অঞ্চলের জনগণের আত্মবিশ্বাস বাড়িয়ে তোলে। সুলতান আলপার্সলানের অগ্রগামী ইউনিট বাইজেন্টাইনের পবিত্র তীর্থযাত্রী ও তার সেনাপতিকে আটক করে বাগদাদে খলিফার কাছে পাঠায়। পবিত্র তীর্থযাত্রা পাঠানো একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এনগেজমেন্ট। বাগদাদে খলিফা সেদিনের পুরো ইসলামী বিশ্বে ইসলামী সেনাবাহিনীর জন্য প্রার্থনা করেছিলেন। যুদ্ধটি আহলাতে শুরু হয়েছিল এবং মানজিকার্টে শেষ হয়েছিল। সুলতান আলপার্সলানের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য হল যে তিনি খুব দ্রুত কাজ করতে পারেন এবং দ্রুত সিদ্ধান্ত নিতে পারেন। একজন কমান্ডার ছিলেন।.

Labels: , ,

Tuesday, November 22, 2022

কুরুলুস উসমান ভলিউম ১০৫ বাংলা সাবটাইটেল

Kurulus-episode-105

 ওসমান বে ও তার আল্পরা গর্তে আটকা পড়ে, ওসমান তার আল্পদের উদ্ধার করতে থাকে।তার আল্পরা গুরুতর আহত হয়।ওলোফ মনে করে উসমান এই গুহা থেকে আর বের হতে পারবে না।তারপর সে সেখা থেকে চলে।কুমড়াল আবদাল গুহায় আসে এবং উসমান বে'কে উদ্ধার করে।কুমড়াল আবদাল তার সাথে লোকদের নিয়ে আসে এবং উদ্ধার করে।তারপর তাদেরকে চিকিৎসা করায়।


উসমান বে'কে ইয়েনিশেহিরে দেখতে না পেয়ে সকলের মধ্যে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হয়।অনেকে মনে করে উসমান মারা গেছে।বালা হাতুন উসমান বে'কে খোঁজের জন্য বে'র হয়।উসমান বে'র অনুপস্থিতিতে সভা পরিচালনা করে উরহান বে। সবাই উসমান বে কোথায় আছে জানতে চায়,মালহুন হাতুন জানায়,সে বিশেষ কাজে আসে।উরহানকে উসমান বে'র আসনে দেখতে পেয়ে বে'দের মধ্যে মনোমালিন্য হয়।তাদের মধ্যে কয়েকজন তাকে সম্মান প্রদর্শন করে না।

কুরুলুস উসমান সিজন ৪ ভলিউম ১০৫ বাংলা সাবটাইটেল 

সভা শুরু হয়।উরহান বে'দের নানা প্রশ্নের উত্তর দেয়।সভায় উপস্থিত থাকে উরহান,দুরসুন ফকিহ,আলাউদ্দিন, আকতেমুর সহ অন্যান্য।এক পর্যায় সভা শেষ হয়।বেয়'রা নিজেদের মধ্যে আলোচনা করতে থাকে। তুরগুত বে তাদেরকে সাবধান হতে বলে।মালহুন হাতুন, উসমান বে'কে নিয়ে চিন্তায় পড়ে যায়।বালা হাতুন উসমান বে'কে খুঁজে পায়।বালা হাতুনের সাথে উসমান বে'র কথা হয়।পরে তারা নিজেদের মধ্যে কথা বলে।উসমান বে উলোপের ফাঁদ সম্পর্কে জানায়। 


উসমান বে'কে ইয়েনিশেহিরে যেতে বলে বালা হাতুন। তখন সে জানায় সে ইয়েনিশেহিরে যাবে না।তারপর সে তার গুপ্তচরদের সাথে দেখা করতে যায়।উসমান বে তার দুই গুপ্তচর এর সাথে কথা বলে।উসমান নে কায়ী বসতিতে যেতে চায়।উসমান বে ও বালা হাতুন কায়ী বসতিতে যায় এবং তাদের পুরনো স্মৃতি স্মরণ করে।উসমান বে তার বাবার আদেশের কথা মনে করে।তারপর সে ইয়েনিশেহিরে খবর পাঠায় তার আল্পদের আসার জন্য। তুর্গুত বে তার আল্পদের নিয়ে ইয়েনিশেহির থেকে কায়ী বসতিতে আসে।



উসমান বে দূর্গে আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নেয়।একজন্য তারা পথ খোঁজে এবং বায়িন্দার বে'র কথা স্মরন করে। বায়িন্দার বে মার্তার সাথে কথা বলে।মার্তা বায়িন্দার বে'কে ব্যবসার প্রস্তাব দেয়। কথাবার্তার পর বায়িন্দার বে একটি চুক্তি করে।মার্তা এতে রাজি হয়, তারপর তারা চুক্তি সম্পন্ন করে। বায়িন্দার বে তার সহযোগী হুসাইনের সাথে কথা বলে।তারপর সে আলচিচেককে দেখতে পায়।তখন সে হুসাইনকে পাঠিয়ে দেয় এবং আলচিচেক এর দিকে যায়।

অনুবাদ মিডিয়া কুরুলুস উসমান ১০৫ বাংলা সাবটাইটেল 

সুবাসী,আলচিচেক এর কাছে আসে এবং তার সাথে কথা বলতে চায়।আলচিচেক প্রথমে কথা বলতে চায় না। পরে সে সুবাসীর সাথে কথা বলার জন্য সরে যায়।বায়িন্দার তাদের পিছু নেয় এবং তাদের মধ্যে কি হচ্ছে তা জানতে চায়।আলচিচেক ও সুবাসীর মধ্যে মনমালিন্য হয়,পরে সবকিছু দেখে বায়িন্দার বে।বায়িন্দার বে,ওক্তেম বে'র বসতিতে যায় এবং কথা বলে।বায়দিন্দার বে'র সাথে ওক্তেম বে'র স্ত্রী একমত হয়। তারা উসমানকে টপকানোর জন্য কাজ করতে চায়।কিন্তু ওক্তেম বে তাদের কথার সাথে একমত হয় না।


আলচিচেক সুবাসীর কথা স্মরন করে। ওক্তেম বে,আলচিচেক ও সুবাসীর সম্পর্কের কথা বেঙ্গি হাতুনকে জানায়।বেঙ্গি হাতুন আলচিচেক কে রাগারাগি করে,পরে আলচিচেক কে আঘাত করে এবং সুবাসী থেকে দূরে থাকতে বলে। উসমান বের আমন্ত্রণে তুর্গুত বে সে কয়েকজন ওসমান বের সাথে দেখা করার জন্য যায়।ওলোফ ইয়েনিশেহির ধ্বংস করতে চায়। সে তার সেনাবাহিনী প্রস্তুত করে। কান্তাকুজানোস, ওলোফের সাথে দেখা করে এবং ওসনানের সম্পর্কে জানে।তারপর সে ইয়েনিশেহিরে যেতে চায় এবং ওরহানের সাথে দেখা করতে চায়।

ইয়েনিশেহিরে আক্রমণের পরিকল্পনা ও সন্দেহ 

মার্তা ইয়েনিশেহিরে আক্রমণের জন্য পরিকল্পনা করে এবং তার কক্ষে সেনা সংগ্রহ করে।আয়েশা হাতুন,মার্তার কক্ষে তালা দেখতে দেখতে পায়।তখন সে আল্পদের নিয়ে মার্তার ঘর খোঁজ করে কিন্তু কিছু পায় না।তখন সে ফিরে যায়।বায়িন্দার বে, মালহুন হাতুনের সাথে কথা বলে এবং মারমারাচিক দূর্গে ব্যবসা করতে অনুমতি চায়।মালহুন হাতুন তাকে অনুমতি দেয়।তখন বায়িন্দার বে তার ক্যারাভান নিয়ে মারমারাসিক দূর্গে রওনা করে। ওরহান বে, ইয়েনিশেহিরের নিরাপত্তা বাড়ানোর জন্য অতিরিক্ত আল্প সংগ্রহ করে।



বায়িন্দার বে যখন মারমারাসিক দূর্গের পথে যায়।ওসমান বের লোক তখন তীর মেরে তাদের থামায়।যখন তারা ঘোড়া থেকে নেমে দাড়ায়,তুর্গুত বে তখন সেখানে উপস্থিত হয়।বায়িন্দার বে তখন জানতে চায় কেনো তাকে থামানো হয়েছে।তখন ওসমান বে সেখানে উপস্থিত হয়।ওসমান বে'কে দেখে চমকে যায় বায়িন্দার বে।তখন ওসমান নে বায়িন্দার বে'র সাথে কথা বলে।এবং উসমান তার পরিকল্পনার কথা জানায়।তখন ওসমান বে ও তার আল্পরা বায়িন্দার বে'র গাড়িতে চড়ে মারমারাচিক দূর্গে প্রবেশ করে।

বায়িন্দার বে ও ওলোফের সম্পর্ক স্থাপন

দূর্গের কমান্ডার মালামাল দেখতে চাইলে বায়িন্দার বে তখন ফিরে আসতে চায়।তার সেখানে লড়াই হয়।দীর্ঘ লড়াইয়ের পর উসমান বে জয়ী হয় এবং দূর্গে বিজয় করে।ওলোফ জানতে পারে ওসমান মারমারাসিক এ আক্রমণ করেছে।তখন সে ইয়েনিশেহিরে এর আক্রমণ বন্ধ রাখে এবং দূর্গের উদ্দেশ্য রওনা দেয়।যখন তারা দূর্গে পৌছায়, তখন সে দেখতে পায় উসমান দূ্গ জয় করে ফেলেছে। তারা ভিতরে প্রবেশ করলে,তীর ছুড়ে। তখন তারা বেড়িয়ে যায় এবং উসমানকে হুমকি দেয়।এদিকে কান্তাকুজানোস ইয়েনিশেহিরে যায় এবং মালহুন হাতুনের সাথে কথা বলে। কান্তাকুজানোস উসমান বে'র খবর জানতে চায়।তখন মালহুন হাতুন জানায় উসমান বে মারমারাসিক জয় করেছে।কান্তাকুজানোস তখন নিজেকে সে বিশ্বাস করতে পারে না।


কুরুলুস উসমান ভলিউম ১০৫ ট্রেইলার প্রিভিউঃ-


উসমান বে মারমারাসিক জয় করে,নতুন দূর্গ জয় করার জন্য প্রস্তুতি নেয়।গুরবাজ আল্প এর আগমন ঘটবে।তার সাথে বাকি আল্পরা পরিচিত হবে। মারমারাসিক দূর্গ ওক্তেম বে কে শাসন করতে দিবে। এতে বায়িন্দার বে বিরক্ত হবে এবং উসমান বে'র বিরোধিতা করবে। তারপর সে ওলোফের সাথে দেখা করবে এবং ওলোফের সাথে চুক্তি করবে।সেলজুক সুলতানা ইয়েনিশেহিরে আসবে।সেলজুক'রা ইয়েনিশেহিরে তাদের পতাকা টাঙ্গাবে।উসমান বে ইয়েনিশেহিরের পরিস্থিতি দেখে বিভ্রান্তিতে পড়বে।

কুরুলুস উসমান ভলিউম ১০৫ বাংলা সাবটাইটেল 


ভিডিও দেখতে ক্লিক করুন

Labels: , ,

Tuesday, November 15, 2022

মেন্দিরমিন জালালুদ্দিন সকল ভলিউম বাংলা ডাবিং

20221109-011829

 মেন্দিরমিন /বোজকীর আর্সলানী জালালুদ্দিন সিরিজ প্রিভিউঃ-


মেন্দিরমিন /বোজকীর আর্সলানী জালালুদ্দিন একটি ঐতিহাসিক ঘটনা অবলম্বনে নির্মিত সিরিজ।সিরিজটি প্রথমে উজবেকিস্তানের মিলি টেলিভিশন এ প্রচার হয়, পরে সিরিজটি তুর্কী ভাষায় প্রচার করে তুরস্কের বেসরকারি টেলিভিশন এটিভি।সিরিজ পরিচালনা করছে বোজদাগ ফ্লিম। সিরিজটিতে ইতিমধ্যে একটি সিজন প্রচারিত হয়েছে,যার মধ্যে সর্বমোট ১৩ টি ভলিউম ছিলো এবং প্রতি ভলিউম এর রার্নিং সময়কাল ছিলো ১ ঘন্টা ৫০ মিনিট। পরে তুর্কী ভাষায় এটা ২ ঘন্টা করে মোট ৮ ভলিউম এ চলে।


মেন্দিরমিন জালালুদ্দিন সিরিজের কেন্দ্রীয় চরিত্রগুলোর মধ্যে অন্যতম ছিলো খাওয়ারিজম সাম্রাজ্যের সুলতান আলাউদ্দিন, তার বড় ছেলে শাহজাদা জালালুদ্দিন, বাকি দুই ছেলে ওকশাহ ও উজলোক শাহ,সুলতান আলাউদ্দিন এর মা ও রানী। সুলতান আলাউদ্দিন এর দুই স্ত্রী। এছাড়া চেঙ্গিস খান ও তার ছেলেসহ অন্যন্যরা।


সুলতান আলাউদ্দীন চেঙ্গিস খান এর রাজ্য দুই দূত পাঠায়। জালালুদ্দিন তাদের সাথে যেতে চাইলে সুলতান তাকে নিষেধ করে।পরে সুলতানের কথা অমান্য করে তাদের সাথে যোগ দেয় জালালুদ্দিন। যাবার পথে এক খাবারের আস্তানায় দেখা হয় চেঙ্গিস খানের সাথে।চেঙ্গিস খান শাহজাদাকে চিনতে পারে কিন্তু জালালুদ্দিন তাকে চিনে না।


তারপর জালালুদ্দিন চেঙ্গিস খান এর বসতিতে যায়। সেখানে তার সাথে দেখা হওয়া লোককে দেখে চমকে যায় এবং মনে করে চেঙ্গিস খান তার সাথে ছদ্মবেশে দেখা করে।চেঙ্গিস খান খাওয়ারিজম সাম্রাজ্যে গুপ্তচর পাঠাতে চায়।সে এক মেয়েকে অত্যাচার করে থাকে।জালালুদ্দিন তাকে মারতে নিষেধ করে।তারপর তাকে একটি তাবুতে বন্ধী করা হয়।রাতে ভেজের আয়োজন করা হয়।জালালুদ্দিন তার তার সেনাদের সাথে নিয়ে কুতলুবিকে খানমকে চুরি করে এবং তাকে নিয়ে দূরে এক জায়গায় রাখে।


পরদিন তারা খাওয়ারিজম এর দিকে রওনা দেয়।যাত্রাপথে তারা কুতলুবিকে হানমকে সাথে নেয়।পথে মোঙ্গলরা আক্রমন করে।সেখানে তাঁদের মধ্যে লড়াই।চেঙ্গিস হানের সেনাদের হত্যা করে বালু চাপা দিয়ে দেওয়া হয়।তারপর তারা খাওয়ারিজম সাম্রাজ্যে  ফিরে।তারা প্রাসাদে ফিরলে সুলতান আলাউদ্দিন সকলকে জিজ্ঞাসাবাদ করে এবং চেঙ্গিস খান এর কার্যক্রম সম্পর্কে জানতে চায়। তখন তারা পর্যবেক্ষণ এর ফলাফল জানায়।সুলতান আলাউদ্দিন, জালালুদ্দিন এর কথায় কর্নপাত করে না,বরং সে সুলতানের কথা অমান্য করে মোঙ্গল রাজ্য যাওয়ায় তাকে আটক করে।


এদিকে কুতলিকে গুরগন্জ প্রাসাদে চেঙ্গিস খানের হয়ে গুপ্তচর হিসেবে কাজ করে।কুতলুবিকে হানমের ভাইকে আটকে রেখে এ কাজ করতে বাধ্য করা হয়।প্রাসাদ সুলতান আলাউদ্দিন ও তার মা এর মধ্যে বিবাদের সৃষ্টি করে। সুলতান ও তার মা যুদ্ধের পর্যায়ে চলে যা। চেঙ্গিস হানের আরেক গুপ্তচর গুরগন্জে ব্যবসায়ী হয়ে কাজ করে।কুতলুবিকে তার সাথে যোগাযোগ করে কাজ করে। 


সুলতান আলাউদ্দীন এর আরেক ছেলে উজলোক শাহ, জালালুদ্দিন এর প্রতিপক্ষ হয়ে কাজ করে।সে পরবর্তী সুলতান হতে চায়।এদিকে জালালুদ্দিন এর বিয়ের জন্য পাত্রি দেখে তার দাদী।এক পর্যায়ে জালালুদ্দিন কুতলুবিকে হানমের কার্যক্রম সম্পর্কে জানতে।জালালুদ্দিন বহু কষ্টে বিদ্রোহ বন্ধ করে।এদিকে চেঙ্গিস হান যুদ্ধের বার্তা দেয়।


জালালুদ্দিন মোঙ্গলদের হাত থেকে তার ভাইকে বাঁচায়। কুতলুবিকে ও জালালুদ্দিন এর বিয়ে সম্পন্ন হয়।এদিকে জালালুদ্দিন এর দাদী, কুতলুবিকে কে মেরে ফেলতে চায়।এজন্য সে তার কক্ষে বিষাক্ত সাপ রাখে।এভাবে চলতে থাকে ঘটনাচক্র। এক পর্যায়ে তারা চেঙ্গিস খান এর বাহিনের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে চায়।


জালালুদ্দিন মালভূমিতে যুদ্ধ করতে চায় কিন্তু সুলতান আলাউদ্দিন মরুভূমিতে যুদ্ধ করতে চায়।যুদ্ধের দামদামা শুরু হয়।জুজি হান, চেঙ্গিসের বড় ছেলে এর নেতৃত্ব মোঙ্গল বাহিনী ও সুলতান আলাউদ্দিন এর নেতৃত্বে খাওয়ারিজন বাহিনী যুদ্ধের সম্মুখীন হয়। এভাবেই শেষ হয় মেন্দিরমিন জালালুদ্দিন সিজন ১ এর গল্প।


মেন্দিরমিন জালালুদ্দিন সিজন ২ কবে আসবে?


মেন্দিরমিন জালালুদ্দিন সিরিজ টি যথেষ্ট দর্শকজনপ্রিয় হয়েছে।সকলের মনে একটাই প্রশ্ন সিজন ২ কবে আসবে?কিন্তু সত্যি বলতে,পরিচালক মেহমেদ বোজদাগ এ ব্যপারে এখনো কোনো তথ্য দেয়নি।তবে সূত্রে বলছে,মেন্দিরমিন জালালুদ্দিন সিজন ২ এর কাজ সম্পন্ন হয়েছে এবং সর্বমোট ১২ ভলিউম এ সম্পন্ন হয়েছে।উল্লেখ্য এ সিরিজের ৩য় কাজ চলমান রয়েছে।তবে কনে নাগাদ প্রকাশিত হবে তা সকলেরই অজানা। 


নিচে মেন্দিমিন/বোজকীর আর্সলানী জালালুদ্দিন সিজন ১ এর বাংলা ডাবিং এর লিংকগুলো দেওয়া হলো। সিরিজটির বাংলা ডাবিং করেছে এসআরকে স্টুডিও ও বায়স্কোপ। সিরিজটি বাংলা ডাবিং /সাবটাইটেল সহ উপভোগ করুন শুধুমাত্র এখানে....! 


Labels: ,

Monday, November 14, 2022

কুরুলুস উসমান ভলিউম ১০৪ বাংলা সাবটাইটেল

20221114-010202

 উসমান বে ও ওরহার বে যুদ্ধের প্রশিক্ষন করে,আলাউদ্দিন তো এতে যোগ দেয়।কিছুক্ষণ তারা প্রশিক্ষণ করে এবং কথা বলে।উসমান বে তার দুই ছেলেকে দুটি দায়িত্ব দেয়। ওক্তেম বে ও তার মে আলচিচেক এর বিচারকার্য আয়োজন করা হয়।উসমান বে ভুল বুঝিয়ে কান্তাকুজানোসকে আটকে রাখে এবং বলে  সম্রাট ওলোফকে পাঠিয়েছে তাকে হত্যা করার জন্য। ওলোপ ইয়েনিশেহিরে আসে ওক্তেম বে'র বিচারের জন্য। ওসমান বে গোপনে সত্যটা প্রকাশ করার জন্য পরিকল্পনা করে।

কুরুলুস উসমান ভলিউম ১০৪ ট্রেইলার 


বিচার সভা প্রস্তুত করা হয়।আলাউদ্দিন বে বিচার কক্ষে আসে,একে একে বালা হাতুন,মালহুন হাতুন,ওসমান বে ও দুরসুন ফকিহ আসে বিচার কক্ষে।বেঙ্গি হাতুনের সাথে সুবসীর মায়ের কথা কাটাকাটি হয়। তারা ঝগড়ার পর্যায়ে চলে যায়। আকতেমুর কিছুটা সুস্থ হয়।আকতেমুর জানতে চায় আলচিচেক কোথায় আছে? আকতেমুরের মুখে আলচিচেক এর নাম শুনে তার মা রেগে যায়। তাকে তার সাথে কথা বলতে নিষেধ করে।আকতেমুর জানায়,সে বিশ্বাস করে না আলচিচেক তার গায়ে তীর ছুড়েছে।এতে তার মা আরো রেগে যায়।তারপর আকতেমুর তার কক্ষ থেকে বেরিয়ে যায়। 

কুরুলুস উসমান ভলিউম ১০৪ বাংলা সাবটাইটেল 

কুরুলুস উসমান ভলিউম ১০৪ বাংলা সাবটাইটেল 


আকতেমুর আলচিচেক এর কক্ষে যায়।প্রথমে আল্পরা তাকে প্রবেশ করতে দিতে চায় না। পরে সে সুবাসী পদের কথা জানালে তাকে প্রবেশ করতে দেয়।আলচিচেক জানায় সে আকতেমুর কে তীর মারেনি। আকতেমুর বলে সে তাও জানে যে তাকে সে তীর ছুড়ে নি।তখন আকতেমুর জানায়,সে আলচিচেক এর পক্ষে সাক্ষ্য দিবে। ওলোপ ইয়েনিশেহিরে আসে। সে তার অস্ত্র নিয়ে সভায় যোগ দিতে চায়।তখন বোরান তাকে বাধা দেয়।ওলোপ প্রতিহত করতে চাইলে,বাকি আল্পরা তার দিকে তীর ধরে।তখন ওলোপ তার তলোয়ার তার সঙ্গীর কাছে রেখে দেয়।তারপর বোরান ও চেরকুতায় তাকে নিয়ে সভা কক্ষে যায়।


কুরুলুস উসমান ভলিউম ১০৪ পরিচিতি ও অফিসিয়াল ফটোসমূহ 

বিচারকার্য শুরু হয়।উলোপ কান্তাকুজানোস কোথায় জানতে চায়।বিচারক সবার সাক্ষ্য শুনে।বিচার কক্ষে ওক্তেম বে ও ওলোপ ঝগড়ায় জড়িয়ে পড়ে। সকল সাক্ষ্য প্রমানের পর বিচারক দুরসুন ফকিহ আলচিচেক এর ১০ বছরের নির্বাসন ও ওক্তেম বে'র মৃত্যুদন্ড দেয়। বেঙ্গি হাতুন তার লোকদের জড়ো করে এবং ওক্তেম বে'কে বাঁচাতে ইয়েনিশেহিরে আক্রমণ করতে চায়।তার সাথে অন্যান্য বসতির বে'রা যোগ দেয়। মালহুন হাতুন ওক্তেম বে'র বসতি পর্যবেক্ষণ করে বুঝতে পারে,তারা বিদ্রোহ করবে।একজন্য সে তুর্গুত বে ও তার আল্পদের বসতিতে পাঠায়। উসমান বে তার ছেলে আলাউদ্দিন কে পাঠায় এবং তার পরিকল্পনা সম্পর্কে জানতে।


ওক্তেম বের বসতিতে পাওয়া স্বর্ন কন্সনান্টিনোপোলে পাঠায়।এবং গোপনে অনুসরণ করার জন্য উসমান বে তার একজন আল্পকে পাঠায়।ওলোপ তার লোকদের স্বর্ন চুড়ি করে বলে এবং উসমান বে'কে হত্যার পরিকল্পনা করে। উসমান বে'র এক আল্প এসে জানায় স্বর্নের কারাভ্যানে আক্রমণ হয়েছে।ওলোপ তখন সেখানে যেতে রওনা দেয়।উসমান বে তাকে থামায় এবং তার সাথে যেতে চায়।তখন উসমান বে তার সাথে যায় এবং আক্রমণ স্থল এ চিহ্ন খুজতে থাকে।ওলোপ তখন ভুল পথে উসমান কে নিয়ে যেতে চায়।তখন উসমান বে জিজ্ঞেস করে,সে তাকে ফাঁদে ফেলার চেষ্টা করছে? 


ওলোফ তখন সবকিছু খুলে বলে এবং এসবের পিছনে সে দায়ী এটা প্রকাশ করে।তখন সে উসমানকে হত্যা করতে চায় এবং তার লুকানো লোকদের ডাক দেয়। তারা বেরিয়ে আসে।উসমাব তখন তার গোপনে রাখা উরহান,তুর্গুত ও বালা হাতুনের লোকদের ডাক দেয়।সেখানে এক বড় যুদ্ধ হয়।তারপর সেখান থেকে ওলোপ পালিয়ে যায়। তখন উসমান বে বাকিদের ইয়েনিশেহিরে নিয়ে আসে এবং জানায় ওক্তেম বে দোষী না এবং এসবের পেছনে দায়ী ওলোপ।তখন তাদেরকে সেখানে হত্যা করা হয়।উসমান বে তার পরিকল্পনার ব্যাপারে ওক্তেম বে'কে জানায়।বেঙ্গি হাতুন ওক্তেম বে'র কক্ষে যায় কিন্তু তাদের হাসি মুখ দেখে চিন্তিত হয়ে যায় এবং জানতে চায়।তখন বালা হাতুন সবকিছু খুলে বলে।


স্বর্নমুদ্রার পিছু নেয় বায়িন্দার বে।বায়িন্দার বে তার সহকারী হুসাইনকে নির্দেশ দেয় স্বর্নের কারাভ্যান এর দিকে নজর রাখতে।হুসাইন তার সাথে আরেকজনকে নিয়ে কারাভ্যানের পিছু নেয় এবং তারা দেখতে পারে কেউ কারাভ্যান এ আক্রমণ করেছে এবং রোমদের হত্যা করে তারা নিয়ে যাচ্ছে।হুসাইন এ খবর বায়িন্দার বে'কে জানায়।বায়িন্দার বে পথে তাদের আক্রমণ করে এবং স্বর্ন ছিনিয়ে নেয়।ওলোপ একটি দূর্গে আশ্রয় নেয়। উসমান বে ওলোপকে ধরার জন্য দূর্গে আক্রমণ করতে চায়।


কুরুলুস উসমান সিজন ৪ ভলিউম ১০৪ বাংলা সাবটাইটেল 

কনুর আল্প/সার্কিস ওফেলিয়াকে নিয়ে কন্সনান্টিনোপোল থেকে পালিয়ে আসে এবং ইয়েনিশেহিরের দিকে রওনা দেয়।ওফেলিয়া পথে থামে এবং বিশ্রাম নেয় এবং জানায় কন্সনান্টিনোপোল থেকে তার পালিয়ে আসা ঠিক হয়নি। কনুর তখন তাকে বুঝায়। ওলোপের লোক তাদের পিছু নেয় এবং তীর ছুড়ে। তখন কনুর সেখানে লড়াই করে এবং সেখান থেকে পালিয়ে আসে।আসার সময় ওফেলিয়াকে তীর ছুড়ে। ওফেলিয়া অসুস্থ হয়ে পড়ে।সে কিছুদূর এসে আর এগুতে পারে না। তখন তারা ঘোড়া থেকে নামে এবং ক্ষতের নিরাময় এর চেষ্টা করতে থাকে।


অনুবাদ মিডিয়া কুরুলুস উসমান ভলিউম ১০৪ 

কনুর সামনে একটি খনি দেখতে পায় এবং সেখানে আশ্রয় নিতে চায়।কনুর একটি চিরকুট লিখে ঘোড়াকে পাঠিয়ে দেয়।পথো ওলোফের লোকেরা তাকে খুজতে থাকে।যখন ঘোড়া দৌড়ে যাচ্ছিলো,তখন সেটা ওলোফের লোকের সামনে পড়ে।ওলোফের লোকেরা ঘোড়া থেকে চিরকুট খুজে পায় এবং তাদের অবস্থাম জানতে পারে। তারপর সে ঘোড়াটিকে পাঠিয়ে দেয় এবং ওলোফকে জানায়।ঘোড়া ইয়েনিশেহিরের ঘোড়াশাল এ প্রবেশ করে।কুমড়াল আবদাল ও বোরান আল্প সেখানে ছিলো।তারা ঘোড়াটিকে দেখে চিনতে পারে এবং বুঝতে পারে এটা কনুর আল্পের ঘোড়া।তখন তারা পর্যবেক্ষণ করে একটি চিরকুট খুজে পায় এবং এটি উসমান বে'র কাছে নিয়ে যাওয়া হয়।


উসমান বে তার কয়েকজন আল্প নিয়ে বের হয়ে যায় কনুরকে সাহায্য করার জন্য। উলোফ খনিতে যায় এবং সেখানে আক্রমণ করে।ওফেলিয়াকে নিয়ে যায় এবং কনুর আল্পকে আঘাত করে। কনুর আল্প অসুস্থ হয়ে যায়।ওলোফ ওসমান বে'র জন্য ফাঁদ পাতে। উসমান বে সেখানে গেলে খনিতে বিস্ফোরণ হয়।


কুরুলুস উসমান ভলিউম ১০৪ বাংলা সাবটাইটেল >

Labels: , ,

Wednesday, November 9, 2022

আল্পআর্সলান ভলিউম ৩৬ বাংলা সাবটাইটেল

20221109-121120

 সেফেরিয়ে হাতুন বুঝতে পারে,আল্পআর্সলান তার আল্পদের বাঁচাতে ময়দানে যাবে।আতা বেইম ও আল্পআর্সলানের বাকি সৈন্যরা ছদ্মবেশে রোমান জনগনের মধ্যে ডুকে যায়।সেফেরিয়ে হাতুন একটি গাছে ওঠে তীর নিয়ে। আল্পআর্সলান লাফ দিয়ে নিচে নামে এবং তার এক আল্পের গলার রশি কেটে দেয়।তারপর আল্পআর্সলান উঠতে চেষ্টা করে কিন্তু সে বিষাক্ত হওয়ায় মাটিতে লুটিয়ে পড়ে। টেকফুর গ্রেগর ও আলেকজান্ডার আল্পআর্সলান কে দেখতে পেয়ে বিস্মিত হয়। আল্পাগুত ও ইনাল বে খুশি হয়।টেকফুর,আল্পআর্সলান কে গ্রেফতার করতে বলে।যখন রোমান সৈন্যরা আটক করতে যাবে,তখন আতা বেইম তীর ছুড়ে আর্তুক ও আফসিনকে মুক্ত করে এবং আক্রমণ করে।

আল্পআর্সলান ভলিউম ৩৫ এর ঘটনাবলী ও ৩৬ প্রভিউ 

সেখানে অনেকক্ষণ লড়াই চলে।রোমান সৈন্যরা যখন আল্পআর্সলানকে আক্রমণ করতে যায়,তখন সেফেরিয়ে হাতুন তাদের উপর তীর ছুড়ে। তারপর আল্পআর্সলানকে নিয়ে আতা বেইম ও তার আল্পরা চলে যায়।টেকফুর গ্রেগর তখন আনি দূর্গে ফিরে যায়।তারা সুলেইমান বে'কে খুঁজতে থাকে।টেকফুর এক সৈন্যকে জিজ্ঞেস করে,সুলেমানকে পেয়েছে কিনা কিন্তু সে জানায় পায়নি।তখন টেকফুর তাকে হত্যা করে। টেকফুর আলেকজান্ডারকে নির্দেশ দেয় সুলেমান বে'কে খুঁজে বের করার জন্য। আলেকজান্ডার সৈন্যদের নিয়ে সুলেমান বে কে খুঁজতে থাকে।সৈনিকরা জানায়, ফ্লোরা ও টেকফুরের কামড়া ছাড়া বাকি সব জায়গায় খুঁজেছে কিন্তু পায়নি। আলেকজান্ডার তখন ফ্লোরার কামড়ায় যায়।

অনুবাদ মিডিয়া আল্পআর্সলান ভলিউম ৩৬ বাংলা সাবটাইটেল 

সুলেমানকে দেখতে পেয়ে ফ্লোরা বিস্মিত হয়।ফ্লোরা ও সুলেমানের মধ্যে কথা হয়।ফ্লোরা সুলেমানের জন্য খাবার নিয়ে আসে এবং পরিস্থিতি দেখতে আসে।সুলেমানকে জানায়, বাহিরের পরিস্থিতি ভালো না।সর্বত্র তাকে খুঁজছে। তার জন্য নিরাপদ জায়গা ফ্লোরার কামড়াই। সুলেমান একটি কাগজের ফুল দেখতে পায় এবং এটা সম্পর্কে সে জিজ্ঞেস করে।তখন ফ্লোরা জানায় এটা সে নিজে তৈরী করছে।তখন সুলেমান খেতে বসে।এমন সময় দেখতে পায় কেউ ফ্লোরার কামড়ার কড়া নাড়ছে।তারা বিস্মিত হয়।পরে দেখতে পায় এটা ফ্লোরার পরিচিকা। সে সুলেমান কামড়া থেকে বেরিয়ে যেতে বলে কিন্তু ফ্লোরা যেতে দিতে চায় না।তখন সুলেমান বে ফ্লোরার কথা চিন্তা করে বেরিয়ে যেতে চায়।তখন ফ্লোরা তাকে কাগজের ফুলটি হাতে দিয়ে দেয়।

আল্পআর্সলান ভলিউম সেলজুকলু সিজন ২ ভলিউম ৩৬ বাংলা সাবটাইটেল 

সুলেমান বে কামড়া থেকে বের হলে,আলেকজান্ডার এর মুখোমুখি হয়।আলেকজান্ডার তাকে থামতে বলে।আল্পাগুত কোনো ভাবে তাকে নিয়ে বেরিয়ে পড়ে।আলেকজান্ডার ফ্লোরাকে তার কামড়া থেকে বের হতে না বলে।আল্পাগুত সামনে এগুনের পর বাকি দুই সৈন্যকে হত্যা করে এবং তাদের লাশ সরিয়ে ফেলার চেষ্টা করে কিন্তু তখন আলেকজান্ডার সামনে আসে এবং বুঝতে পারে আল্পাগুত বিশ্বাসঘাতক। তখন তারা আলেক্সান্ডার কে হাত পা বেঁধে একটি কক্ষে বন্ধী করে রাখে এবং সুলেমানকে নিয়ে টেকফুর এর কক্ষে যায়। আল্পাগুত সুলেমানকে অন্য কেনো জায়গায় বন্ধী করার কথা বলে।কিন্তু টেকফুর প্রথমে রাজি হয়নি।টেকফুর গ্রেগর তখন জিজ্ঞেস করে আলেকজান্ডার কোথায়?আল্পাগুত জানায় সে বাহুরে খুঁজতে গেছে।

আল্পআর্সলান ভলিউম ৩৬ ট্রেইলার বাংলা সাবটাইটেল 

ইনাল বে আল্পাগুত এর কথায় সমর্থন জানায় এবং তাকে অন্য জায়গায় বন্ধী করতে পরামর্শ দেয়, সময় অতিক্রম না করে।তখন আল্পাগুত সুলেমানকে বন্ধী করে দূর্গের বাহিরে বেরিয়ে যায়।আলেকজান্ডার তার হাতের বাঁধন খোলার চেষ্টা করতে থাকে এবং এক পর্যায়ে সে মুক্ত হয়।তখন সে টেকফুরের কাছে আসে এবং সবকিছু জানায়। তখন টেকফুর ও তার সৈন্যরা মিলে বেরিয়ে পড়ে তাদের খুজে বের করার জন্য। ইনাল বে তাদের সাথে আসতে চায় কিন্তু তাকে নেয়নি টেকফুর।আল্পাগুত, সুলেমান বে কে সহযোগীতা করে এবং রোম সৈন্যদের হত্যা করে।তারপর তারা সড়ে পরে।টেকফুর ও তার সৈন্যরা তাদের খুঁজে পায়।কিন্তু তারা তখন পালিয়ে যায়।একটি তীর আঘাত হানে সুলেমান বে কে।


আকিনায় হাতুন জানায়,চিকিৎসক'রা প্রতিষেধক খুঁজে পায়নি।বাতুর বে তখন শোকাভিভূত হয়।আকিনায় হাতুনের সাথে আল্পাগুত এর সাক্ষাৎ হয়। সুলেমান জানতে চায় কি হয়েছে।তখন তারা আল্পআর্সলান এর পরিস্থিতি সম্পর্কে জানায়।তারা আল্পআর্সলানকে দেখতে যায়।সুলতান চিঠি পাঠায় এবং তাকে বাগদাদে যেতে বলে তার চিকিৎসার জন্য। আল্পআর্সলান বাগদাদে যায়। বাগদাদে তখন আমির বাসাসিরির রাজত্ব চলে।আমির বাসাসিরি সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করে।টেকফুর আমির বাসারিরিকে খব পাঠায় আল্পআর্লান এর বিষয়ে। আমির বাসিসিরির লোকেরা আল্পআর্সলানকে খুজতে থাকে। একটি কক্ষে খলিফার প্রতিনিধি আল্পআর্সলান এর চিকিৎসা করায় এবং আল্পআর্সলান কিছুটা সুস্থ হয়ে যায়।


বাগদাদে আল্পআর্সলানের চিকিৎসা ও বাসাসিরির কর্মকাণ্ড 

বাসাসিরির লোকেরা তাদের খুজে পায়। আল্পআর্সলান এর জন্য নতুন এক কক্ষ বরাদ্দ করা হয়।আমির বাসাসিরির লোকেরা আক্রমণ করে।আল্পআর্সলান ও তার আল্পআর্সলান তাদের হত্যা করে গোপন করে রাখে।আল্পাগুত, সুলেমান  খলিফার প্রতিনিধির সাথে যায় কিন্তু তারা আমিরের লোকের হাতে ধরা পরে।সুলতানের প্রতিনিধিকে আমির বাসাসিরির কাছে নিয়ে যাওয়া হয় এবং সুলেমান ও আল্পাগুতকে অন্য জায়গায় নিয়ে যাওয়া হয়। আল্পাগুত ও সুলেমান বাসাসিরির লোকদের হত্যা কর এবং তারা চলে যায়।আল্পআর্সলান তাদের নতুন বাসস্থানে যায় কিন্তু কাউকে না দেখে সন্দেহ করে এবং তারা অপেক্ষা করে।আল্পাগুত ও সুলেমান কিছুক্ষণ পর সেখানে উপস্থিত হয় এবং ঘটনা খুলে বলে।


আর্সলান ইউসুফ ভাসপুরাকান দখলের পরিকল্পনা করে এবং তার মেয়ে সেফেরিয়ে এর সাথে কথা বলে।সেফেরিয়ে প্রথমে নিষেধ করলেও পরে তার বাবার কথায় চুপ থাকে।আর্সলান ইউসুফ বোকে'কে পাঠায় কারাহান সৈন্যদের একত্রিত করতে।বোকে তার কাজ সম্পন্ন করে।আর্সলান ইউসুফ কারাহানে যায় এবং তাদের সাথে দেখা করে এরপর তার পরিকল্পনা জানায়। আল্পআর্সলান খলিফার সাথে দেখার করার পথ খুঁজতে থাকে এবং সেখানে পৌছায়। খলিফা সবকিছু খুলে বলে এবং তাদেরকে প্রতিনিধি হিসেবে বাসাসিরির নিকটে পাঠায়। এদিকে আর্সলান ইউসুফ তার কয়েকজন লোকদের নিয়ে ভাসপুরাকান আসে এবং সবাইকে হত্যা করার প্রস্তুতি নেয়।

আল্পআর্সলান ভলিউম ৩৬ বাংলা সাবটাইটেল 

Labels: , ,

Wednesday, November 2, 2022

আল্পআর্সলান ভলিউম ৩৫ বাংলা সাবটাইটেল

alparslan-epiode35

 আল্পআর্সলান সুরমারী দূ্গে আটকা পড়ে।আল্পআর্সলান বুঝতে পারে কেউ তাদের সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করেছে।আল্পআর্সলানকে আত্নসমর্পণের আদেশ করে টেকফুর কিন্তু আল্পআর্সলান আত্নসমর্পণ করবে না বলে জানায়। তারপর দূ্গের ফটক আটকে দেয়। দূর্গের ভিতর রোমান সৈন্য থাকে।তারা আল্পআর্সলান ও তার আল্পদের উপর তীর ছুড়তে শুরু করে।আল্পআর্সলান ও তার আল্পরা তাদের প্রতিহত করে এবং এবং টেকফুরকে জানায়, তাদের আটক করতে হলে,তাকে দূ্গের ভিতরে আসতে হবে।আল্পআর্সলান তার আল্পদের দিয়ে দূ্গের ভিতরে আর কেউ বাকি আছে কিনা খোজ চালায়।


ওকে হাতুন,ইনাল বে'র সাথে কথা বলে এবং জানায় সে আল্পআর্সলান এর ব্যাপারে টেকফুরকে সব বলে দিয়েছে।ইনাল বে তার উপর রেগে যায় এবং জানায় এটা আল্পআর্সলান এর পরিকল্পনা ছিলো।ওখে তাদের পরিকল্পনা ভেঙ্গে দিয়েছে, এজন্য সে ওখে হাতুনের উপর ক্ষিপ্ত হয়। ইনাল বে জানায় এ খবর যদি ফাস হয় তবে সে তাকে বাচাতে পারবে না। ইনাল বে তখন ওখে হাতুনকে তার শরীরে আঘাত করতে বলে কিন্তু ওখে আঘাত করতে চায় না।তখন ইনাল বে রেগে যায় এবং তাকে আঘাত করতে বলে।বলে ওখে হাতুন তার উপর আঘাত করে।তারপর তীর ছুড়ে। 

অনুবাদ মিডিয়া আল্পআর্সলান ভলিউম ৩৫ বাংলা সাবটাইটেল 

ইনাল বে তার এই অবস্থা নিয়ে সুরমারীতে যায় এবং জানায় সেলজুকরা জানতো তারা সদর দপ্তরে হামলা করতে গিয়েছে।টেকফুর প্রথমে তার কথা বিশ্বাস করতে চায়নি।পরে তার চিকিৎসা করা হয়।ইনাল বে আল্পআর্সলান এর সাথে কথা বলতে চায় এবং তাকে আত্মসমর্পণ করাতে চায়।আল্পআর্সলান এর সাথে ইনাল বে কথা বলে এবং গোপন পথে তাকে পালানোর কথা বলে।টেকফুর জানতে চায়, সে আল্পআর্সলান এর সাথে কি কথা বলেছে।সে জানায় আল্পআর্সলান কে আত্নসমর্পণের জন্য যা বলা দরকার তা বলেছে।এবং আল্পআর্সলান সময় চেয়েছে। আল্পআর্সলান ইনাল বেকে ব্যাস্ত রাখতে বলেছে টেকফুরকে।টেকফুর তখন অপেক্ষা করে।


আল্পআর্সলান প্রথমে পালাতে চায় না,সুলেমান বে ও তার আল্পরা তাকে পালাতে বলে এবং তারা দূ্গে অবস্থান করে।আল্পআর্সলানকে কয়েকজন সৈন্য পালাতে দেখে,তখন সেলজুক সৈন্যরা তাদের আক্রমণ করে এবং আল্পআর্সলান বে, আতা বে ও বাতুর বে পালিয়ে যায়।একজন সৈন্য এসে জানায় পিছন দিয়ে সেলজুকরা আক্রমণ করছে।টেকফুর তখন কয়েকজনকে সেখানে পাঠায়।তারপর দরজা না খোলায়, দরজা ভাঙার জন্য যায়।তারা দরজা ভাঙাতে শুরু করে।ভিতর থেকে আভার,সুলেমান বে ও তাদের আল্পরা প্রতিরোধ করার চেষ্টা করে।কিন্তু তারা একপর্যায়ে আটক হয়।পরে তারা সুলেমান বেকে বন্ধী করে আনিতে নিয়ে যায় এবং বাকি আল্পদের মৃত্যুদন্ডের জন্য ময়দানে নিয়ে যায়।


আল্পআর্সলান দেখতে পায় সুলেমান বে'কে আটক করে আনিতে  নিয়ে যাচ্ছে। আল্পআর্সলান অসুস্থতা বোধ করে।আল্পআর্সলান আক্রমণ করতে চায় কিন্তু সে অসুস্থ হয়ে পড়ে।তখন আতা বেইম জানায়, তারা সুলেমান বে'কে মারবে না।তার বিনিময়ে আল্পআর্সলান এর কাছে চুক্তি করতে যাবে।আল্পআর্সলান ভাসপুরাকানে যায়, তাকে দেখে সবাই বিস্মিত হয়।আল্পআর্সান অসুস্থতা বোধ করে। তখন সে কক্ষে যায় এবং এ বিষয়ে কথা বলে। সে তার চেয়ারে অসুস্থ হয়ে পড়ে যায় এবং আবার সে চলে যায় তার শয়ন কক্ষে। 


সেফেরিয়ে হাতুন তার বাবার কাছে যায় এবং জানার চেষ্টা করে সে কি করতে চাচ্ছে। আর্সলান ইউসুফ তার উপর রেগে যায়।তাকে আল্পআর্সলান এর খবর জানতে চায়।চাগরী বে তাদের মিত্র দেশের রাষ্ট্রদূতকে ডাকে এবং আর্সলান ইউসুফ এর বিষয়ে আলাচনা করে এবং তাকে ফিরিয়ে নিতে বলে কিন্তু সে  নিতে রাজি হয়না এবং দূর্ঘটনাক্রমে আর্সলান ইউসুফকে হত্যা করতে বলে।তাদের সাথে আর্সলান ইউসুফ এর লোক থাকে, সে সবকিছু আর্সলান ইউসুফ কে জানায়। আর্সলান ইউসুফ রোমানদের আক্রমণ না দেখতে পেয়ে অবাক হয় এবং জানার চেষ্টা করে কি হচ্ছে। তখন সে জানতে পারে আল্পআর্সলান সুরমারী জয় করতে গেছে এবং ইনাল বে নতুন পরিকল্পনা করেছে।


আর্সলান ইউসুফ ভাসপুরাকানে যায় এবং তার মেয়ে সেফেরিয়ে হাতুনের সাথে কথা বলে। সুযোগ কাজে লাগাতে চায় আর্সলান ইউসুফ, এজন্য সে  সেফেরিয়ে হাতুনকে ভাসপুরাকান দখল করতে বলে। সুলতান তুগরুল, তার ভাই চাগরী বে'কে আমন্ত্রণ জানায়।চাগরী বে তার সাথে দেখা করতে চায়।চাগরী বে কথা বলে।সুলতান তুগরুল তার প্রস্তাব জানায় এবং সে বগদাদ দখল করতে চায় কিন্তু চাগরী বে তার কথার দ্বিমত করে।তখন তাদের মধ্যে কথার মনমালিন্য হয়,তখন চাগরী বে তার উপস্থিত থেকে সরে যায়। 



সবাই জানতে চেষ্টা করে,আল্পআর্সলান এর অসুস্থতার কারন কি?আতা বে জানায়,তার হাতে ফোসকা পড়া,কোনো কিছু স্পর্শের কারনে হয়তো।তখন সেফেরিয়ে কিতাবের কথা মনে পড়ে সেটা টেকফুর গ্রেগর আল্পআর্সলানকে উপহার দিয়েছে।তখন তারা বুঝতে পারে এটা কিতাব থেকে হয়েছে।তারা তখন আল্পআর্সলানকে খুজতে থাকে কিন্তু তারা আল্পআর্সলানকে খুজে পায় না।আল্পআর্সলান বেরিয়ে পড়ে সুলেমান ও তার আল্পদের বাঁচানোর জন্য। টেকফুর তার আল্পদের ফাঁসির রশিতে ঝুলায়! আল্পাগুত সুলেমান বে'কে বাচাতে পরিকল্পনা করে এবং তাকে রোমানদের পোশাক পড়ার জন্য বলে এবং তাকে অনুসরণ করতে বলে। সুলেমান বে তাকে অনুসরণ করে।তখন কয়েকজন সৈন্য তাকে দেখতে পায়। সুলেমান বে তখন পালিয়ে যায়।


আল্পআর্সলান ভলিউম ৩৫ বাংলা সাবটাইটেল 

Labels: , ,