Monday, October 31, 2022

কুরুলুস উসমান ভলিউম ১০৩ বাংলা সাবটাইটেল

Kurulus-Osman-103

 ওসমান বে ও ওলোফ যখন মল্লো যুদ্ধের ময়দানে, তখন রোমের নতুন সেনাপতি তখন সেখানে আসে এবং তাদেরকে থামতে বলে।তারপর ওসমান বে ও ওলোফকে সম্রাটের সামনে উপস্থিত হতে বলে।উসমান বে ও ওলোফ সম্রাটের সাথে দেখা করে এবং কথা বলে।উসমান বে'র কাছ থেকে জানতে চায় সে কিভাবে জানতো সম্রাটকে বিষাক্ত করা হবে?উসমান বে উল্টো প্রশ্ন করে এবং বলে যদি সে না জানতো তবে তার এখন কি হতো।ওলোফের কাছ থেকে জানতে চায় সে এ ব্যাপারে জানতো কিনা,ওলোফ জানায় জানতো না।

অনুবাদ মিডিয়া কুরুলুস উসমান ভলিউম ১০৩ 

সম্রাট উসমান বে'র কাছ থেকে ওফেলিয়াকে চায় এবং ওক্তেম বে'কে চায়। এজন্য সে ওলোফকে তার ভূমিতে প্রবেশ এর অনুমতি চায়। উসমান বে প্রথমে রাজি হয় না।পরে চুক্তির বিনিময়ে ওলেফকে তার ভূমিতে প্রবেশের অনুমতি দেয়।ওলোফ ওসমান বের কাছ থেকে ক্ষমা চায় এবং হাত বাড়ায় কিন্তু ওসমান বে তার সাথে হাত মেলায় না।সম্রাট ওসমান বে'কে রাতের থাকার আহবান করে।ওসমান বে রোম প্রাসাদে রাতে অবস্থান করে এবং তার গুপ্তচরদের সাথে সাক্ষাৎ করে।ওসমান বে কনুর ওরপে সার্কিস এর সাথে কথা বলে এবং ওফেলিয়াকে ইয়েনিশেহিরে পাঠাতে বলে।


ওলোফ ওসামন বে'কে প্রাসাদ থেকে বেরুলে হত্যা করার সিদ্ধান্ত নেয়।ওসমান বে গোপন পথে প্রাসাদ ত্যাগ করার সময় ওলোফের লোকজন তাকে অনুসরণ করে।ওসমান বে আগে থেকেই বুঝতে পারে ওলোপ তার পিছু নিবে।এজন্য সে পরিকল্পনা অনুসারে কাজ করে।ওলোপ ও তার লোকজনসহ ওসমানের পিছু নেয়। এমন সময় সম্রাটের সেনাপতি আসে এবং ওলোফকে সম্রাটের সাথে দেখা করতে বলে।ওলোপ পরে যেতে চায় কিন্তু সে তাকে তাৎক্ষণিক দেখা করতে বলে।তখন সে তার কয়েকজন লোককে তার পিছু পাঠায় এবং সে সম্রাটের সাথে দেখা করতে যায়।



পথে রোমান সৈন্যরা তাকে পথে আক্রমণ করে।উসমান বে'র সাথে যুদ্ধ শুরু হয় এবং এক কমান্ডারকে ধরে ফেলে।তার কাছে থেকে তথ্য জানতে চায়। তখন ওলোপের লোক তাকে তীর মেরে হত্যা করে।উসমান তার পিছু নেয় কিন্তু তাকে পায়নি। ওক্তেম বে'র বসতি থেকে আন্দ্রানিকোসকে তীর ছোড়া হয়। তখন তুর্গুত বে তার গলায় ছুড়ি ধরে এবং তাকে আত্মসমর্পণ করে বন্দী হতে নির্দেশনা দেয়।প্রথমে সে বিরোধীতা করতে চায় কিন্তু পরে বাইয়েন্দার বে'র কথায় সে আত্নসমর্পন করে।তখন ওক্তেম বে'কে কারাগারে নিয়ে যাওয়া হয়।


মূলত বাইয়েন্দার বে'র নির্দেশে এক লোক আন্দ্রানিকাসকে তীর ছুড়ে এবং উসমানের সাথে ওক্তেম বে'র লড়াই করাতে চায়।তুর্গুত বে তার লোকেদের নিয়ে ইয়েনিশেহিরে যায় এবং ওক্তেম বে'কে কারাগারে আটকেে রাখে।ফ্রীগ ওরপে মার্তা আন্দ্রানিকেস এর দিকে তাকিয়ে থাকে। বালা হাতুন এটা লক্ষ্য করে। কান্তাকুজানোসকে কক্ষে নিয়ে যাওয়া হয় এবং তার চিকিৎসা করানো হয়।উসমান বে না আসায় সে চলে যেতে চায় কিন্তু তুর্গুত বে তাকে নিষেধ করে।তখন সে নতুন কাপড় চায় এবং ইয়েনিশেহিরে সবচেয়ে ভালো দর্জিকে আদেশ দেওয়া হয়।


মার্তা কাপড়ের নাম করে কান্তাকুজানোস এর সাথে দেখা করে এবং তাদের নিজস্ব ভাষায় কথা বলে। ইয়েনিশেহিরে জানানো হয় উসমান বে আসছে।ফ্রীগ ওরপে মার্তা তখন বুঝতে পারে উসমান বেঁচে আছে। এজন্য সে তাকে আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নেয়।সে পথে উসমান বে'র জন্য অপেক্ষা করে এবং তাকে তীর ছুড়ে আক্রমণ করে।বালা হাতুন আল্পদের সাথে ওসমান বে'কে স্বাগত জানাতে যায়।পথে গিয়ে দেখতে পায় ওসমান বে আক্রমণের স্বীকার হয়েছে। তখন সেখানে যুদ্ধ বাঁধে। বালা হাতুন  শত্রুর মুখোশ খুলতে চায় কিন্তু পারে না।সে পালিয়ে যায়। বালা হাতুন তার কব্জিতে আঘাত করে।


উসমান বে ইয়েনিশেহিরে যায়। বালা হাতুন মার্তাকে সন্দেহ করে এবং তাকে খুঁজে। তখন সে মার্তাকে খুজে পায়, তার সাথে কথা বলে।মার্তার কব্জিতে চাপ দিয়ে পরিক্ষা করে চায়। বালা হাতুন পুরোপুরি ভাবে তার পরিকল্পনা বুঝতে তার পিছু নিতে চায়। ওসমান বে তার সভা শুরু করে এবং ওক্তেম বে'কে বিচারকক্ষে নিয়ে যাওয়া হয়। কান্তাকুজানোস তার মৃত্যু চায়। মার্তা কারাভ্যান নিয়ে ইয়েনিশেহিরের বাহিরে যায়। বালা হাতুননও আকতেমুর তার পিছু নেয়।পথে আকতেমুর বুঝতে পারে কেউ তাদের পিছু নিয়েছে,তখন সে ঘোড়া থেকে নেমে অনুসন্ধান করে।আলচিচেক তাদের পিছু নেয় এবং তারা কি করতে চাচ্ছে তা দেখতে চায়।মার্তা তাদের জন্য ফাঁদ তৈরী করে।


কুরুলুস উসমান ভলিউম ১০৩ বাংলা সাবটাইটেল 

Labels: , ,

Friday, October 28, 2022

আল্পআর্সলান ভলিউম ৩৪ বাংলা সাবটাইটেল

alparslan-volume-34

 আল্পআর্সলান ভলিউম ৩৪ বাংলা সাবটাইটেল সহ দেখতে চান? হ্যাঁ আপনি সহজেই দেখতে পারবেন আল্পআর্সলান ভলিউম ৩৪ বাংলা সাবটাইটেল সহ। আল্পআর্সলান ভলিউম ৩৪ দেখতে আপনাকে এই লেখাটির নিচে চলে যেতে হবে।


আল্পআর্সলান ভলিউম ৩৩ এর ঘটনাক্রম ও ভলিউম ৩৪ পরিচিতিঃ-


আর্সলান ইউসুফ টেকফুরের মেয়ের গলায় ছুড়ি ধরে এবং ইনাল বে'কে হত্যা করতে বলে।টেকফুর তার মেয়েকে বাঁচাতে ইনাল বে'র গলায় ছুড়ি ধরে।টেকফুর গ্রেগর, ইনাল বে'কে হত্যা করতে গেলে আল্পআর্সলান তখন সেখানে উপস্থিত হয়।আল্পআর্সলান তাদের উভয়কে শান্ত হতে বলে কিন্তু আর্সলান তার কথায় কর্নপাত করে না।সে ইনাল বে'কে হত্যা করতে বলে।আল্পআর্সলান তখন আর্সলান ইউসুফকে হুমকি দেয় এবং জানায় সুলতান যদিও তাকে বাঁচতে দেয়, আল্পআর্সলান তাকে বাঁচতে দিবে না।তখন আর্সলান ইউসুফ টেকফুরের মেয়েকে ছেড়ে দেয়।


টেকফুরের মেয়ে তার কাছে চলে যায়।আল্পআর্সলান তার বিনিময়ো ইউসুফ ইনাল কে চায় কিন্তু টেকফুর জানায় ইনাল যদি নিজ ইচ্ছায় যায় তবে সে তাকে দিবে। অন্যথায় তাকে আল্পআর্সলান এর কাছে দিবে না। সুলেইমান ও কয়েকজন আল্প খোজাখুজি করে কাউকে পায় না,তখন তারা সিদ্ধান্ত নেয় আল্পআর্সলান এর পথ অনুসরণ করবে।তারা আল্পআর্সলান এর কাছে যায়। তাদেরকে দেখে টেকফুর গ্রেগর তার মেয়েকে তার ছেলে আলেকজান্ডার এর সাথে দূর্গে পাঠিয়ে দেয়।ইনাল নে আল্পআর্সলান এর সাথে যেতে রাজি হয়নি।তখন ইনাল বে টেকফুর গ্রেগর এর কাছে আশ্রয় নেয় এবং তার সাথে চলে যায়। আল্পআর্সলান ভাসপুরাকানে চলে আসে।


সেফেরিয়ে হাতুন জানতে তার বাবার খোঁজে যায় কিন্তু তাকে পাওয়া যায় না তার কক্ষে।তখন আর্সলান ইউসুফ এর এক সৈন্য কক্ষে প্রবেশ করে।সেফেরিয়ে তার কাছে জানতে চায় তার বাবা কোথায়? তখন সে জানায় তার বাবা টেকফুর এর মেয়েকে অপহরণ করতে গিয়েছে। সেফেরিয়ে তখন বিস্মিত হয় এবং বুঝতে পারে তার বাবা কিন্তু একটা করতে চলছে। আল্পআর্সলান সভায় বসে এবং জানায় তাদের পরিকল্পনা কাজে আসছে।আল্পাগুত সবকিছু দেখাশোনা করে এবং তথ্য সংগ্রহ করে।আল্পাগুত জানতে পারে সেফেরিয়ে হাতুনকে হত্যাচেষ্টা মূলত টেকফুর গ্রেগর করেছে।



বাগদাদে আমির সুলতান তুগরুল এর কাছে আসে এবং রাতে থাকার আমন্ত্রণ জানায়। তুগরুল আমিরের চলাফেরায় অসন্তুষ্ট হয়।সুলতান তুগরুল তার আমন্ত্রণ গ্রহন করে।রাতে সুলতান তুগরুল এর জন্য খাবার প্রস্তুত করা হয়। তারা সুলতান কে হত্যার পরিকল্পনা করে এজন্য তারা সুলতানের খাবারে ঘুমের ঔষধ মিশিয়ে দেয়।সুলতানের সহকারী খাবারের স্বাদ পরিক্ষা করে। তারপর সুলতানের জন্য খাবার নেওয়া হয়।সুলতান খাবায় খায় এবং তার শয়নকক্ষে যায়।কিন্তু সে তার খাটে বসলে বুঝতে পারে তার খুব ঘুম এসেছে। সুলতান তুগরুল তখন সন্দেহ করে তার খাবারের সাথে কিছু মেশানো হয়েছে।


সুলতান তুগরুল আমির কক্ষে যায় এবং তাকে হত্যা করে। তারপর তার লাশ সুলতানের খাটে রেখে যায়।রাতে আক্রমণকারী আসে এবং সুলতান তুগরুলকে মনে করে তারা এলোপাতাড়ি আঘাত করে কিন্তু পরে দেখতে পায় এটা আসলে তাদের আমির।তখন সুলতান তাদের উপর আক্রমণ করে এবং হত্যা করে। তারপর সে বের হয় এবং তার লোকেদের খোঁজে বের হয়।আমিরের সৈন্যরা বুঝতে পারে তুগরুল বেশি পালাতে পারেনি, তখন তারা সুলতান তুগরুল এর পিছু নেয়।পথে তুগরুলের সাথে আক্রমণ হয়।একপর্যায়ে সুলতান ঘুমিয়ে পরে, তারপর আমিরের সৈন্যরা আক্রমণ করতে এলে তাদের হত্যা করে।


সুলতানের সহকারী ও তার সৈন্যদের একটি কক্ষে বন্ধী করে রাখে।সুলতান তাদের গিয়ে মুক্ত করে।ইনাল বে টেকফুরের সাথে আনিতে যায় এবং আল্পআর্সলান যা তার কাছে নিয়েছে তা ফিরিয়ে আনার পরিকল্পনা করে।এজন্য সে সুরমারিয়ে ব্যবসা করে চায় এবং সুরমারিকে তার দায়িত্বে দিতে বলে।ইনাল বে আলেকজান্ডার এর সাথে কথা বলে এবং তাকে শক্তিশালী হওয়ার জন্য তার নিজ থেকে কিছু করতে বলে।আলেকজান্ডার সদর দপ্তরে হামলা করতে চায় এবং জয় করতে চায়।ইনাল বে ব্যবসায়ীর সাথে দেখা করে এবং আল্পাআর্সলানকে একটি তথ্য জানাতে বলে।


কিন্তু সে রাজি হয় না এবং জানায় তার স্ত্রী ও সন্তান টেকফুরের হাতে বন্ধী। আলেকজান্ডার ব্যবসায়ীকে ডাকতে তার সৈন্যকে পাঠায়।তাকে আলেকজান্ডার এর কাছে নিয়ে যাওয়া হয়। আলেকজান্ডার তাকে একটি সংবাদ দেয় এবং তাকে এটি আল্পআর্সলান এর কানে পৌঁছে দিতে বলে। আর্সলান ইউসুফ যেকোনো মূল্য ইনাল বে'কে হত্যা করতে চায়। এজন্য সে আলেকজান্ডার এর সাথে চুক্তি করে যায়। সেফেরিয়ে তার বাবার পিছু নেয়।ওখে হাতুন তাকে দেখতে পায় এবং তার পথ আটকায় এবং জানতে চায় সে কোথায় যাচ্ছে। 


কিন্তু সেফেরিয়ে হাতুন তার কথায় কর্নপাত করে না এবং সে নের হয়ে যায়।তারপর ওখে হাতুন জেরেনকে ধরে এবং তার কাছ থেকে জানতে পারে সে আলেকজান্ডার এর কাছে চুক্তি করতে গেয়ে। ওখে হাতুন তখন আল্পআর্সলান কে এ খবর জানায়।আল্পআর্সলান তার আল্পের উপর নাখোশ হয়। তারপর তারা আনিতে যায় এবং চুক্তিবদ্ধ শেষে ফিরলে আর্সলান ইউসুফ কে ধরে ফেলে।আর্সলান ইউসুফ ভাসপুরাকানে এসে ওখে হাতুনের সাথে বিবাধে জড়ায় এবং জানায় সে ওখে হাতুনের সাথে এখানে থাকতে পারবে না।তখন সে সদর দপ্তরে থাকতে চায়।চাগরী বে তাকে সেখানে থাকার অনুমতি দেয়। 


আল্পআর্সলান ভলিউম ৩৪ বাংলা সাবটাইটেল 

Labels: , ,